রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ব্যানারে বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। যে ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম 🐟কাদের।
সেই সঙ্গে পুড়ে যাওয়া কার্যালয়ের সামনে আগামীকাল শনিবার (২ নভেম্বর) সমাবেশ কর্মসূচি ঘ😼োষণা দিয়েছেন জাপাপ্রধান। শুক্রবার (১ নভেম্বর) দুপুরে জাপার বনানী কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া 🌱হয়।
এসময় জাপা চেয়ারম্যান নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, “মনে রাখবেন, ইসলামের শিক্ষা হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা। হাত দিয়ে প্রতিবাদ করতে না পারলে মুখ দিয়ে করো। মুখ দিয়ে না পারলে অন্তর দিয়ে ঘৃণা করো। আমাদ༺ের সেটা করতে হবে। তার জন্য আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত আছি।”
জাপাপ্রধান বলেন, “৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর শুরুর দিকে সেভাবে গুরুত্ব না দিলেও এখন তার মনে হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর ষড়যন্ত্রটা এখনো চালু আছে।”
জি এম কাদের ছাত্র–জনতার আন্দোলনে জাতীয় পার্টির এবং ব্যক্তিগতভাবে তার নিজের ভূমিকার কথা তুলে ধরে বলেন, “দেশ বিভক্ত হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে, কিছু লো﷽ক এসে দেশটা দখল করে ফেলেছে। তারা দেশটাকে পবিত্র-অপবিত্র ভাগ করছে🙈। তারা পবিত্র গ্রুপে আছে। তার মধ্যে কে দোষী, কে নির্দোষ- এটা ওনারাই ঠিক করে দেবেন। ঠিক যেভাবে দেশকে বিভক্ত করেছিলেন আমাদের পূর্ববর্তী (প্রধানমন্ত্রী) শেখ হাসিনা।”
জাতীয় পার্টি🍷র বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ভূমিকা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন জি এম কাদের বলেন, “তিনি অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় একজন ব্যক্তি। যেহেতু প্রধান উপদেষ্টার সবচেয়ে ক্লোজ লোক আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন। উনি (প্রধান উপদেষ্টা) কিছু বলেননি। তার মানে উনি মৌন সম্মতি দিয়েছেন বলে আমরা ধরে নিচ্ছি। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।”