• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সেক্টর কমান্ডার কে এম সফিউল্লাহ আইসিইউতে


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২৪, ০৫:০০ পিএম
সেক্টর কমান্ডার কে এম সফিউল্লাহ আইসিইউতে

মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টর কমান্ডার কে এম সফিউল্লাহক♚ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) শফিউল্লাহর পরিবারের পক্ষ থেকে এ তথ্য নি🧜শ্চিত করা হয়েছে।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের মহাসচিব হারুন হাবীব গণমাধ্যমে বলেন, তিনি (সফিউল্লাহ) ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএই♛চ) আইসিইউতে আছেন। প্রায় ৯০ বছর বয়সী সফিউল্লাহ দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন, থাইরয়েডে জটিলতা, ফ্যাটি লিভার, ডিমেনশিয়াসহ নানা স্বাস্থ্য জটিলতা তার রয়েছে।

💛সিএমএইচের একজন স্বাস্থ্যকর্মী জানান, গত ১০ জুন এ হাসপাতালের অফিসার্স কেবিনে ভর্তি হন কে এম সফিউল্লাহ। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে গেলে এইচডিইউতে স্থানান্তর করা হয়। পরে নেওয়া হয় আইসিইউতে।

১৯৭১ সালে সফিউল্লাহ ছিলেন জয়দেবপুরে দ্বিতীয় ইস্টཧবেঙ্গল রেজিমেন্টের দ্বিতীয় প্রধান। তার নেতৃত্বেই ওই রেজিমেন্ট♐ের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করে।

🌱মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে সফিউল্লাহ ছিলেন ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। পরে তিনটি নিয়মিত আর্মি ব্রিগেড (ফোর্স নামে পরিচিত) গঠিত হলে ‘এস’ ফোর্সের নেতৃত🅷্বে আসেন সফিউল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ‘বীর উত্তম’ খেতাব পান।

১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগ🥀ঞ্জে জন্ম নেওয়া কে এম সফিউল্লাহ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। পরে ඣমালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন, ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। ১৯৯১ সালে দেশে ফিরে এলে তাকে এক বছর ওএসডি করে রাখা হয়। পরের বছর তিনি স্বেচ্ছায় অবসরে যান।

১৯৯৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং ১৯৯৬ সালে নৌকা প্রতীবে নির্বাচন করে না🀅রায়ণগঞ𒊎্জ ১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের 🦹দাবিতে আন্দোলনকে বেগবান করতে মুক্তিযুদ্꧋ধের জীবিত সেক্টর কমান্ডাদের নিয়ে ২০০৭ সালে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম গঠিত হলে সফিউল্লাহ ছিলেন সংগঠনের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। পরে তিনি এ সংগঠনের চেয়ারম্যানও হয়েছিলেন।

Link copied!