• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


রেলে চড়ে রামুতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ১১, ২০২৩, ০১:৫৯ পিএম
রেলে চড়ে রামুতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে চড়ে রামু পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন রে✨লমন্ত্রী নুরুল হক সুজন, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সংসদ স𝓡দস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

এর আগে, শনিবার (১১ নভেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে🃏 লাল-সবুজের ট্রেনে চড়ে কক্সবাজার থে🔜কে রামু যাত্রা করেন।

অগ্রাধিকারের এই প্রকল্প উদ্বোধন করতে এর আগে সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা থেকে বিশেষ বিমানে কক্সবাজারের উদ্দ💎েশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী। এরপর সকাল ১১টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।

সেখান থেকে সড়কপথে যান আইকনিক রেলস্টেশনে। সেখানে চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০২ কিলোমিটার রেললাইন এ꧑বং কক্সবাজারে আই🍌কনিক রেলস্টেশন উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ꦕঠান ও সুধী সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, রেলপথ মন্ত্রণালয় বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব হুমায়ুন 🌄কবির, রেলওয়ের ম♐হাপরিচালক কামরুল হাসান, দোহাজারী কক্সবাজার রেলপথ নির্মাণকাজের প্রকল্প পরিচালক মো. সুবক্তগীন।

১০২ কিলোমিটারের এই রেলপথের ছোঁয়ায় সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, আনোয়ারাসহ আশপাশের অর্থনীতির চিত্র পাল্টে যাবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কারণ এ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত কক্সবাজার আইক🎃নিক রেলস্টেশনসহ মোট ৯টি স্টেশনের মাধ্যমে রেলপথে সংযুক্ত হবে এলাকাগুলো।

২০১০ সালের ৬ জুলাই একনেকে অনুমোদন পায় দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প। ২০১৮ সালে নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ৩০ জুন। পরে এক দফা বাড়ানো হয়। এতে ব্যয় বেড়ে হয় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্পে ঋ🀅ণসহায়তা দেয় এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। ২০১৬ সালের ২৭ এপ্রিল প্রকল্পটি ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়।

রেলপথটি নির্মিত হওয়ায় মিয়ানমার, চীনসহ ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ের করিডোরে যুক্ত হবে বাংলাদেশ। কক্সবাজার পরিণত হবে ব্যবসা-বাণিজ্য ও পর্যটনের তীඣর্থ স্থান। কক্সবাজারে যেতে এখনো পর্যটকদের প্রধান ভরসা সড়কপথ। আকাশপথে আসা পর্যটকের সংখ্যা সীমিত। পর্যটন অর্থনীতি চাঙা থাকে মূলত শুষ্ক মৌসুমে। রেল যোগাযোগ স্থাপিত হওয়ার ফলে সারা বছর পর্যটক পাওয়ার আশা করছেন হোটেল-মোট🌱েল মালিকরা।এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে প্রকৃত অর্থেই সারা বছর চাঙা থাকবে পর্যটন অর্থনীতি।

Link copied!