ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দিয়েছꩲেন আদালত। চেক প্রতারণার মামলায় এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদাল🌠ত এ আদেশ দেন।
এর আগে, ১৫ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিꦑ করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চꦛিত করেছেন🌌।
সাকিবুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদ𒀰েশ দেন আদালত। এরপর মামলার পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি ও সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করি।
জানা যায়, রাজধানীর দারুস সালাম থানার বাসিন্দা মুজাহিদ হাসান ফাহিম ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ৫ লাখ টাকার একটি বাইক অর্ডার করে তার মূল্য পরিশোধ করেন। বাদীর কেনা মোটরসাইকেল যথাসময়ে অর্থাৎ ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রদান করতে ব্যর্থ হলে ফাহিম ইভ্যালির ধানমন্ডির অফিসে যোগাযোগ করলে মোটর সাইকেলের ক্💟রয়🌟বাবদ টাকা পরিশোধের জন্য চেক প্রদান করেন।
চেকটি নগদায়নের জন্য ওই বছরে🔯র ২৩ আগস্ট ইভ্যালি প্রতিষ্ঠান থেকে ফোন দিয়ে ব্যাংক হিসাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ না থাকায় চেকটি নির্ধারিত তারিখে ব্যাংকে জমা না দিতে অনুরোধ করে। চেকের অর্থ পরে পরিশোধ করবে মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে। পরে ওই চেক নগদায়ন করার জন্য ফাহিম ইভ্যালি, রাসেল ও শামীমা নাসরিনকে বারবার তাগাদা দেওয়া স্বত্বেও তারা তাকে টাকা প্রদান করতে অযথা কালক্ষেপণ করে চেকের মেয়াদ অতিক্রম করান।
ফাহিমের অভিযোগ, তারা অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ এবং প্রতারণামূলকভাবে তার কেনা মোটর সাইকেলের টাকা আত্মসাৎ করতে এমন কাজ করেছেন। 🥀এ ঘটনায় ফাহিম এ বছরের ১৬ জানুয়ারি আদালতে মামলা দায়ের করেন।