শিশু আয়ানের মৃত্যু নিয়ে হাইকোর্টে পরবর্তী শুᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚনানি আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তাফা জাম🃏ান ইসলাম ও বিচারপতি আতাবুল্লার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই তারিখ ধার্য করেন।
এদ⛎িন সারা দেশের অনিবন্ধিত হাসপাতালের তালিকা হাইকোর্টে দাখিল করেছে স্বাস্থ্ღয মন্ত্রণালয়।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর একটি বেসরকারি স্কুলের নার্সারির শিক্ষার্থী ছিল আয়ান। গত ৩১ ডিসেম্বর তাকে ফুল অ্যানেস্থেশিয়া (জেনারেল) দিয়ে খতনা করায় সাতারকুল বাড্ডার ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। অভিভাবকদের অনুমতি ছাড়াই তার খতনা করানো হয় বলে অভিযোগ করেন তার বাবা শামিম আহমেদ। তিনি বলেন, “হাসপাতালের অব্যবস🐼্থাপনার কারণে তার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে।”
অপারেশনের কয়েক ঘণ্টা পরও জ্ঞান না ফে🙈রায় সেখান থেকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয় আয়ানকে। সেখানে সাত দিন পিআইস൩িইউতে (পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) লাইফ সাপোর্টে রাখার পর ৭ জানুয়ারি মাঝরাতের দিকে আয়ানকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
এই ঘটনার পর গত ২৯ জানুয়ারি সুন্নতে খাতনা করাতে গিয়ে রাজধানীর বাড্ডার ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আইওয়াশ (লোক দেখানো) ও হাস্যকর 🍒বলে মন্তব্য করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি🎃 মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
আদালত বলেন, “দায় এড়ানোর জন্যই তারা এ ধরনের রিপোর্ট দাখিল করেছেন। শিশু আয়ানের অ্যাজমা সমস্যা থাকার কথা জানার পরও কেন চিকিৎসকরা অপারেশনের জন্য এতো তাড়াহুড়ไা করলেন? শিশু আয়ানের সুন্নতে খাতনা করার সময় যে পরিমাণ ওষুধ ব্যবহার করꦇা হয়েছে, হার্টের বাইপাসেও এতো ওষুধ লাগে না।”