রাজধানীর মাংসের বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে গরুর মাংসের দামে হেরফের না হলে খাসির মাংসে প্রতি কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা। এতে ক্ষোভ🔯 প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। তাদের দাবি, ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে দাম বা🌊ড়িয়েছে।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর ক📖ারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, গরুর মাংস বি🧸ক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৭৫০ টাকা ও খাসির মাংস ১২০০ টাকা।
এর আগে, ৯ মার্চ একই বাজারে খাসির মাংস বিক্রি হয়েছিল ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা। &n𓃲bsp;
সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বাড়লেও বিক্রেতাদের দাবিꦍ, ১০ থেকে ১২ দিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে। খাসির দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে মাংসের দাম বেড়েছে।
সোহেল নামের এক ক্রেতা বল൲েন, “গ♋রুর মাংস মানুষ কিনে খেতে পারলেও খাসির মাংস খেতে পারবে না। কয়টাকা বেতন পায় একজন মানুষ। যে কিনে খাবে। যারা খাবে তারা হয় টাকার ওপরে ঘুমায় না হয় অন্যকিছু।”
ইমন নাম𒁃ের আরেক ব্যক্তি বলেন, “বিক্রেতারা কারসাজি করে দাম বাড়িয়েছে। কারণ বাজারে নিয়ন্ত্রণ নেই। বিক্রেতাদের কারসাজির কারণে সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।”
মাংস বিক্রেতা স্বপন বলেন, “১০ থেকে ১২ দিনের ব্যবধানে খাসির মাংসের দাম বাড়ছে। খাসির দাম বেশি হওয়ায় মাংসের দাম বাড়তি♛। রমজানে মাংসের চাহিদা কম থাকে। যা বিক্রি হয় হোটেলেই বিক্রি হয়।”
মাংস বিক্রেতা রমজান বলেন, “রমজানে গরুর মাংসের চাহিদা কম থাকে। যা বিক্রি হয় হোটেলের মালিকরা কেনেন। গত দেড়-দুইমাস থেকে গরুর মাংস ৭৫০ টাকায়ღ বিক্রি হচ্ছে। এরমধ্যে কিছু কম দামেও দিতে হচ্ছে। লাভ খুব বেশি হয় না।”