• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


দেশে লবণ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: এপ্রিল ২৬, ২০২৩, ০৯:২৩ পিএম
দেশে লবণ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

লবণ উৎপাদনে দেশে চলতি মৌসুমে রেকর্ড হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) ১০ হাজার ৯৩০ মেট্রিক টন লবণ উৎপাদনের✅ মাধ্যমে এ মৌসুমে মোট লবণ উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন, যা ৬২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত বছর সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন হয়েছিল, ১৮ লাখ ৩২ হাজার মেট্রিক টন।

বুধবার (২৬ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) জনসংযো𝄹গ শাখা এ তথ্য জানিয়েছে।

বিসিক জানায়, চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদন চলমান। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২০ লাখ মেট্রিক টনের অধিক লবণ উৎপাদন করা সম্ভব হবে। চলতি মৌসুমে লবণ চাষের জমির পরিমাণ ৬৬ হাজার ৪২৪ একর, গত বছর ছিল ৬৩ হাজার ২৯১ একর। গত বছরের তুলনায় এ বছর লবণ চাষের জমি বেড়েছে ৩ হাজার ১৩৩ একর। চলতি মৌসুমে লবণ চাষির সংখ্যা ৩৯ হাজার ৪৬৭ জন, যা গত বছর ছিল ৩৭ হাজার ২৩১ জন। গত বছরের তুলনায় এ বছর লবণ চাষির সংখ্যা বেড়েছে ২ হাজ🐭ার ২৩৬ জন।

প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায়, লবণ আমদানি না করে দেশে লবণ উৎপাদনের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে চলতি ল♚বণ মৌসুমে এক মাস আগেই লবণ চাষিদের মাঠে নামানো হয়। গত মৌসুমে প্রথম লবণ উৎপাদন শুরু হয় ২০২১ সালের ৩০ নভেম্বর। আর চলতি লবণ মৌসুমে লবণ উৎপাদন শুরু হয় ২০২২ সালের ২৪ অক্টোবর। লবণ ꦬউৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে স্বল্পমেয়াদী (১ বছর), মধ্যমেয়াদী (১-৫ বছর) এবং দীর্ঘমেয়াদী (৫ বছরের উর্ধ্বে) কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী আধুনিক পদ্ধতিতে লবণ চাষিদের অগ্রিম লবণ চাষে উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রশিক্ষণ, লবণ চাষের নতুন এলাকা চিহ্নিতকরণ এবং সম্প্রসারণ, সহজ শর্তে লবণ চাষিদের ঋণ প্রদান, একরপ্রতি লবণ উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ, প্রকৃত লবণ চাষিদের নিকট বরাদ্দকরণ, লবণ চাষের জমির লিজ মূল্য নির্ধারণ, লবণ চাষের জমি সংরক্ষণ, আধুনিক পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদনে প্রদর্শনী ও উৎপাদিত লবণের মান নিয়ন্ত্রণে কারিগরি সহায়তা প্রদান, জরিপ পরিচালনা, লবণ চাষ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ এবং লবণ উৎপাদন, মজুদ ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়মিতভাবে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

১৯৬১ সাল থেকে বিসিকের মাধ্যমেই দেশে পরিকল্পিতভাবে লবণ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে কক্সবাজারে অবস্থিত বিসিকের লবণ শিল্পের উন্নয়ন কর্মসূচি কার্যালয়ের আওতাধীন ১২টি লবণ কেন্দ্রের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলার সব উপজেলায় এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে লবণ চাষের জন্য লবণ চাষিদের প্রশিক্ষণ, ঋণ প্🥃রদান এবং প্রযুক্তি সম্প্রসারণসহ সার্বিক সহায়তা দেয়া হয়।

Link copied!