রাজধানীতে মানববন্ধনের ডাক দিয়েছেন মোটরসাইকেলের চালকেরা। মহানগরীতে ৩০ কিলোমিটারের অতিরিক্ত গতিতে যাবে না, ঈদের সময় মহাসড়কে ১০ দিন চলাচল বন্ধসহ মোটরসাইকেল চলাচল নীতিমালা–২০২৩-এর খসড়া করা হয়েছে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর 🎃থেকে মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীরা প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। এরই ধারাবাহি🌳কতায় মানববন্ধনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
বুধবার (২৭ ফেব্রুয়ারি)🐈 জাতীয় সংসদ ভবনের ꦓদক্ষিণ প্লাজা–সংলগ্ন রাস্তার ফুটপাতে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবে।
মানববন্ধন কর্মসূচির অনুমতি চেয়ে শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাছে আবেদন ক💫রা হয়। এ সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়, দেশের সব মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের পক্ষ থেকে এই কর্মসূচি পালিত হবে। কর্মসূচিটি হবে শান্তিপূর্ণ।
মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের𒉰 পক্ষে চিঠিতে সই করেছেন শাখাওয়াত হোসেন, এ ক ম ইকবাল মাহমুদ ও অনন্ত জান্নাত। চিঠিতে খসড়া নীতিমালাকে জনবিরোধী হিসেবে আখ্যায়♐িত করা হয়েছে।
সড়ক পরিবহন ⛄মন্ত্রণালয় গঠিত ৯ সদস্যের কমিটি মোটরসাইকেল চলাচলের খসড়া একটি🗹 নীতিমালা করেছে।
কমিটিতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), বাংলাদে🍎শ প🅺্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), পুলিশ এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা রয়েছেন।
খসড়া নীতিম꧙ালায় তিনটি উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে—
১. মোটরসাইকেল চলাচল নিয়ন্ত্রণের মা🌳ধ্যমে সড়ক দুর্ঘটন🔴া কমানো।
২. মোটরসাই๊কেলের নির🀅াপদ ব্যবহার ও অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকিপূর্ণ মোটরসাইকেল ব্যবহারে উৎসাহ তৈরি।
৩. মোটরসাইকেল চালকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো।
খসড়া নীতিমালায় বলা হয়েছে, জরুরি প্রয়োজনে স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতের জন্🔯য মোটরসাইকেল ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দূরের পথে মহাসড়কসহ সর্বত্র মোটরসাইকেলের চলাচল দেখা যায়। &nbs🐻p;
বিশেষ করে উৎসবের সময় মোটরসাইকেলের ব্যবহার বহুগুণ বেড়ে যায়। এ ক্ষ🦹েত্রে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় বিপুল প্রাণহানি ঘটছে। এজন্য মোটরসাইকেলের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।
নীতিমাল♉ায় ঈদের সময় মহাসড়কে ১০ দিন মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ রাখার কথা বলা 🌌হয়েছে। এছাড়া আরও কিছু বিষয় যুক্ত করেছে কমিটি।