গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম নিয়ে সুখবর দিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেছেন﷽, “বিতরণ কোম্পানি লোকসান করলেও গ্রাহক পর্যায়ের বিদ্যুতের দাম আপাতত বাড়ছে না। এবার নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।”
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বিদ্যুৎ বিভাগে🎃 বাজেট নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তꦕিনি এসব কথা বলেন।
আইএমএফের শর্তের কথা জানিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, “আইএমএফ বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির শর্ত দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দুইবার দাম বাড়ানো হয়েছে। এটি একটি নিয়মিত সমন্বয়। সরকার চাইলে আমরা দাম বৃদ্ধি করি। আমাদের আবার যখন দাম বৃদ্ধির কথা বলা হবে, তখন আমরা দাম বৃদ্ধি করব👍। আপাতত গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতꦛের দাম বাড়ছে না।”
সম্প্রতি ঝড় ও বন্যার কারণে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে বলে জানান বিদ্যুৎ প্রতিমন🧔্ত্রী। তিনি বলেন, “আমাদের ৩০ হাজার পোল বিনষ্ট হয়েছে। সিলেট অঞ্চলে বন্যার কারণে সবকটি সাবস্টেশন পানির নিচে চলে গেছে। আমরা এসব বিষয়কে অগ্রাধি🌠কার দিয়ে বিদ্যুৎ বিতরণের ব্যবস্থা সাজানোর চেষ্টা করছি।”
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, “পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পুনরায় উৎপাদন 😼শুরু করেছে। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হয়🐼েছে। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বেড়েছে। দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে সরবরাহ আরও বাড়বে। এতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।”
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, “আশা করছি, ২০২৭ সালের মধ্যেই আমরা গ্যᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚাস-সংকট দূর করতে পারব। এ জন্য আমাদের আরও দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের লক্ষ্য রয়েছে। এর বাইরে স্থলভাগে ও অগভীর সমুদ্রে নতুন করে কূপ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, “আগামী মাসের শেষের দিকে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি সই হ🌜তে পারে।”