• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


এস আলমের গৃহকর্মীর অ্যাকাউন্টে কোটি টাকা


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪, ১১:৪২ এএম
এস আলমের গৃহকর্মীর অ্যাকাউন্টে কোটি টাকা
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম।

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আকতারের নাꦑমে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবি🦂আর)। ওই অ্যাকাউন্টে এক কোটি টাকার স্থায়ী আমানতের সন্ধান পেয়েছেন কর কর্মকর্তারা।

এনবিআরের কর অঞ্চল-১৫–এর একটি অনুসন্ধানী দল🐎 এস আলম পরিবারের কর ফাঁকির বিষয়টি ত𒅌দন্ত চালাতে গিয়ে মর্জিনা আকতারের নামে খোলা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে এ অর্থ পায়।

কর কর্মকর্তারা জানান, চট্টগ্রাম শহরে ইসলামী ব্যাংকের পাঁচলাইশের এসএফএ টাওয়ার শাখায় ২২টি স্থায়ী আমানতের মাধ্যমে এক কোটি টাকা গচ্ছিত রেখেছেন গৃহকর্মী মর্জিনা আকতার। এসব স্থায়ী আমানত খোলা হয়েছে চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি। শুরুতে প্রতিটি এফডিআরে গড়ে সাড়ে ৪ লাখ টাকা করে রাখা হয়। এখন প্রতিটি এফডিআরের বিপরীতে সুদসহ ৪ লাখ ৭০ হাজার ৯০৩ টাকা জমা হয়েছে। সেꦦই হিসাবে ইসলামী ব্যাংকে মর্জিনা আকতারের ২২টি এফডিআরে জমা আছে ১ কোটি ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৬ টাকা।

কর কর্মকর্তারা এ অর্থ জব্দ করার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু করেছেন। কর কর্মকর্তাদের ধারণা, এই🦋 টাকা মর্জিনা আকতারের না-ও হতে পারে।

এ ছাড়া চট্টগ্রাম শহরের প্রবর্তক মোড়ে অবস্থিত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি শাখায় মর্জিনা আকতারের আরেকটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান মিলেছে।𝓡 অ্যাকাউন্টটি ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে খোলা হয়। গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত ১২ বছরে এ হিসাবে ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে বলে নথিপত্রে দেখা গেছে। বিভিন্ন সময়ে ওই অ্যাকাউন্টে টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে। বর্তমানে ওই হিসাবে উত্তোলনযোগ্য অর্থ নেই বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছ♛েন।

জানা গেছে, এস আলম পরিবারের চট্টগ্রাম শহরের সুগন্ধা আবা🃏সিক এলাকায় অবস্থিত বাসভবনে মর্জিনা আকতার এক যুগের⛄ও বেশি সময় ধরে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করেছেন। ব্যাংকে দেওয়া নথিপত্রে মর্জিনা আকতারের ঠিকানা হলো মেঘনা ভবন, প্যারেড কর্নার, চকবাজার। তার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে দুই ব্যাংকে অ্যাকাউন্টগুলো খোলা হয়।

সূত্র : প্রথম আলো

Link copied!