ব🤡িএনপির চেয়া𒀰রপারসন খালেদা জিয়াসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ ১৪ মে নির্ধারণ করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) এ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের ধার্য দিনে সাক্ষী আব্দুল বাকীক𝓰ে আই𝐆নজীবীরা জেরা করেন। এরপর ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করেন।
অসুꦯস্থ থাকায় এদিনও খালেদা জিয়া আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী হাজিরা দ💎াখিল করেন।
গত বছর ১৯ মার্চ একই🌄 আদালত খালেদা জিয়াসহ ৮ আসামি🧔র অব্যাহতির আদালত নাকচ করে চার্জগঠনের আদেশ দেন।
অপর আসামিরা হলেন, তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এমএএইচ সেলিম। ত✤াদের মধ্যে প্রথম তিনজন পলাতক রয়েছেন।
২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়ার ♏বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলা তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ 🍷জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
চার্জশিটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে খালেদা জিয়া হাইকোর্টে রিট আবেদন করলে ২০০৮ সালের ৯ জুলাই𒐪 হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারꩵি করেন। ২০১৫ সালের ১৮ জুন হাইকোর্ট রুল ডিচার্জ করে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র পরিত্যক্ত দেখিয়ে কানাডার কোম্পা💜নি নাইকোর হাতে তুলে দেওয়ার অভিযোগে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার ক্ষতির অভিযোগে মামলাটি করা হয়।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে অর্থ আত্মসাতের দুর্নীতি মামলায় সাবেক এ প্রধান✤মন্ত্রীকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। তিনি ওইদিন মামলায় কারাগারে থাকাবস্থায় চ্যারিটেবল ট্রাস্টের অর্থ আত্মসাতের মামলায় ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের রায় দেন আদালত। দণ্ডিত হওয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মাম𝕴লায় একই বছর ৩০ অক্টোবর আপিলে হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা ৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রায় দুই বছর জেলে থাকার পর সরকার নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত করে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ দুটি শর্তে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়। তখন দেশে করোনা মহামারি চল💯ছিল। এরপর থেকে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ছয় মাস অন্তর অন্তর তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।