কৃষকের চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে এ ব😼ছর পাট ও পাটজাতীয় (মেস্তা ও কেনাফ) ফসলের বীজের বার🏅্ষিক চাহিদা নির্ধারিত হয়েছে ৬ হাজার ৩৬৯ মেট্রিক টন। এর মধ্যে বিএডিসি সরবরাহ করবে ১ হাজার ৩০০ টন ও প্রায় ৫ হাজার ২০০ টন বীজ ভারত থেকে আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তারের সভা𓆉পতিত্বে জাতীয় বীজ বোর্ডের ১০৯তম সভꦦায় এসব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
২০২৩-২৪ বছরে প্রায় ৭ লাখ ৬৪ হাজার হেক্টর জমিতে পাট, মেস্তা ও কেনাফ ফসল চাষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে চাষের জন্য মোট প💙াটবীজের চাহিদা হলো প্রায় ৬ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন ভারতীয় তোষা পাটের জাত জেআরও-৫২৪ এবং ৫৭৬ মেট্রিক টন মেস্তা/কেনাফের (মোট ৫১৭৬ মেট্রিক টন) বীজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
গত ২০২২-২৩ উৎপাদন বছরে ৫ হাজার মেট্রিক টন পাটবীজের আমদানির অনুমতির বিপরীতে প্রকৃত আমদানඣি হয়েছিল ৪ হাজার ১৬৬ ꦜটন।
জা💯তীয় বীজ বোর্ডের একই সভায় বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের একটি তোষা পাট 🅰ও একটি কেনাফের জাত ছাড়করণের অনুমতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ব্রি উদ্ভাবিত দুইটি ধানের জাত ছাড়করণ করা হয়।