ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, “আমি ডিএমপির সহকর্মীদের নিয়ে গর্বিত। কাꦇরণ ডিএমপির প্রতিটি সদস্যের তৎপরতার কারণেই এবার রমজান, ঈদ ও বাংলা নববর্ষে কোনো অপ্র⛄ীতিকর ঘটনা ঘটেনি।”
সোমবার (১৫ 🌊এপ্রিল) ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে ঈদুল ফিতর পরবর্তী পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
ঈদ🌳ের ছুটি শেষে প্রথম কর্মদিবসে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে কর্মরত সব পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারী, দাপ্তরিক কর্মচারী এবং রাজারবাগ ꧂পুলিশ লাইন্সে কর্মরত সবস্তরের পুলিশ সদস্যের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
সবাইকে ঈদ ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে প্রায় ৩৪ হাজার সদস্য কাজ করেন। এটা শুধু বাংলাদেশ পুলিশের জন্য নয়, সম🥂গ্র দেশের জন্য একটি গর্বের বিষয়। একসঙ্গে এত অফিসার ও ফোর্স দেশের আর কোনো প্রতিষ্ঠানে নেই। আমরা একসঙ্গে একটি টিম হ♕য়ে কাজ করি। ঢাকা মহানগরীতে দুই কোটি লোক বসবাস করে তাদের নিরাপত্তা দিতে ডিএমপির প্রতিটি সদস্য কাজ করেন।”
হাবিবুর রহমান বলেন, “সদ্য সমাপ্ত রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে পুলিশের তৎপরতার জন্য কোনো ছিনতাইয়ের ঘটনা বা অজ্ঞান ও মলম পার্টির অপতৎপরতা চোখে𒆙 পড়েনি। আমি আমার সহকর্মীদের নিয়ে গর্বিত। কারণ সচরাচর অতীতে যে ধরনের অপরাধ সংগঠনের কথা আমরা শুনে এসেছি তার একটি অপরাধও এবারের রমজানে সংঘটিত হয়নি। সেইসঙ্গে সদ্য সমাপ্ত পহেলা বৈশাখের নানা অনুষ্ঠান আয়োজন হয়েছে, সেখানেও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সবগুলো অনুষ্ঠান সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে ডিএমপির প্রতি নগরবাসীর যে প্রত্যাশা ꩵতার পুরোপুরি পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে।”
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, “এবারের রমজানে কাজ শেষে নগরবাসীর বাসায় ইফতার করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। অতীতে আমরা দেখেছি লোকজনকে রাস্তায় ইফতার করতে। অন্যান্যবারের চেয়ে এবার ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি ক্রাইম বিভাগের তৎপরতার কারণে রোজাদাররা বাসায় গিয়ে ইফতার করতে পেরেছে। অতিরিক্ত কমিশনার, যুগ্ম কমিশনার ও ডেপুটি কমিশনার সবাই দায়িত্ব পালন কর🔯েছেন, অনেকেই রাস্তায়ই ইফতার করেছেন। এজন্য আমি ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।”