• ঢাকা
  • শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হরতাল-অবরোধ ভোগান্তিতে ফেলেছে, অভিযোগ যাত্রীদের


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৩, ০৩:০৭ পিএম
হরতাল-অবরোধ ভোগান্তিতে ফেলেছে, অভিযোগ যাত্রীদের
ছবি : সংবাদ প্রকাশ

তৃতীয় দফায় বিএনপি💛-জামায়াতের ডাকা টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের বুধবার (৮ নভেম্বর) ছিল প্রথম দিন। অবরোধে রাজধানীতಞে থেকে দূরপাল্লার পরিবহন চলাচল না করলেও কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে যথাসময়ে ছেড়েছে ট্রেন। তবে, হরতাল-অবরোধ ভোগান্তিতে ফেলেছে বলে অভিযোগ করেছেন স্টেশনে আসা অনেকে।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, টিকিট কাউন্টারে সাধারণ যাত্রীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। দূরপাল্লার পরিবহন না চলায় অনেকেই ট্রেন❀ের টিকিট কাটতে এসেছেন।

জামালপুর যাওয়ার জন্য কাউন্টারে টিকিট কাটতে এসেছেন মো. আজিজুল হক। পেশায় তিনি চাকরিজীবী। পরিবারের সঙ্গে শীতের আমেজ উপভোগ করার জন্য অফিস থেকে ছুটি নিয়েছেন। অবরোধ থাকায় ট্রেনে জামালপুর  যাবেন। তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “আমি সব সময় বাসে যাতায়াত করি। এটা আমার জন্য অনেক ভালো। আমার বাড়ির সামনে বাস থেকে নামা যায়। তবে অবরোধ ꦿথাকায় ট্রেনে যেতে হচ্ছে।”

আজিজুল হক আরও বলেন, “ছুটি নিয়েছি কিছুদিন আগে। তখন অবরোধ দেওয়া হয়নি। যেহেতু বাড়ি যাওওয়ার জন্য ছুটি নিয়েছি, তাই যেতেই হবে। এখন নির্বাচনের আগ পর্যন্ত দেশে হরতাল-অবরোধের রাজনীতিই চলবে। তাই ট্রেনেই বাড়ি যাচ্ছি।”

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা ব⛄লে জানা যায়, যথাসময়েই স্টেশন থেকে ট্রেন ছাড়ছে। আসন কিছু ফাঁকা থাকলেও ট্রেন ছাড়তে হচ্ছে। শিডিউল বিপর্যয় হয়নি।  সকালে রংপুর এক্সপ্রেস সময়মতো ছেড়েছে। এছাড়াও তিতাস এক্সপ্রেসও যথাসময়ে ছেড়েছ💎ে।”

নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্টেশনের এক কর্মকর্তা সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “দুই দিনের অবরোধ চলছে। দূরপাল্লার পরিবহন না চললেও ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এ🧔খন পর্যন্ত শিডিউল বিপর্যয় হয়নি। আমরা আশা করছি, সঠিক সময়ই সব ট্রেন স্টেশন ছাড়বে।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা সব সময়ই চেষ্টা করি সাধারণ মানুষকে সর্বোচ্চ সেব🅘া প্রদান করার। হরতাল-অবরোধ হলেও আমরা ট্রেন চলাচল💦 স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করি।”

নাঈম শেখ নামের এক যাত্রী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “🅷বাড়ি যাব অপেক্ষা শেষ হচ্ছে না। চেয়েছিলাম বাসে যাব। কিন্তু মহাখালীতে গিয়ে দেখি দূরপাল্লার বাস বন্ধ। তাই সময় কম থাকায় তাড়াহুড়ো করে কমলাপুর স্টেশনে আসতে হলো।”

নাঈম শেখ আরও বলেন, “রাজনৈতিক দলের হরতাল-অবরোধ আমাদের ভোগান্তিতে ফেলেছে। অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে সড়কে না নামা ব্যর্থতার কারণ। অবরোধ ঠিকই চলছে, কিন্তু বিপাকে পড়েছেন আমাদের মতো সাধারণ মানুষ। যতটুকু জেনেছি, নির্বাচনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত কর্মসূচি বাড়বেই। সড়কপথে বাস থাকায় ট্রেন আমাদের স্বস্তি দেবে। জরুরি প্রয়োজনে কারও যদি বাড়ি যেতে হয়, সেখানে ট্রেনই তার শেষ ভরসা।”
 

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!