নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুমতি ছাড়া সরকারি কর্মকর্তারা বদলি 🦄হতে 🍸পারবেন না বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম। তিনি বলেছেন, “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ায় এখন থেকে ইসির অনুমতি ছাড়া সরকারি কোনো কর্মকর্তাকে বদলি করা যাবে না।”
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে๊ নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তফসিল ঘোষণার পর থেকে প্রশাসনে নিয়োগ, বদলি ও রাজনৈতিক কোনো চাপ অনুভব করছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে জাহাংগীর আলম বলেন, 🌊“আরপিওꦛতে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে নির্বাচনকালীন সরকারের কোন কোন বিষয়গুলো পূর্ব অনুমোদন করতে হবে। সেখানে বলা আছে জেলা প্রশাসক, ডিএমপি কমিশনার ও তাদের অধস্তন কর্মকর্তাদের বদলির ক্ষেত্রে ইসির পূর্ব অনুমোদন নিতে হবে। তফসিল ঘোষণা হয়ে গেছে। তার আগ মুহূর্তের কাজ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের। তফসিল ঘোষণার পর আমাদের কাজ।”
꧒ইসি সচিব বলেন, “ভোটগ্রহণে🤡র চার দিন আগে জেলা পর্যায়ে ব্যালট পেপার পৌঁছে যাবে। তবে ভোটের মাঠে ব্যালট পেপার কখন যাবে এ বিষয়টি নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।”
এর আগে বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় আগারগাঁওয়ের ইসি ভবন থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দ্বাদশ জাতꦇীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন 𒊎প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ৭ তারিখ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ আগামী ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই আগামী ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং অফিসারের আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনꦚে আপ🥀িল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং অফিসাররা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।