বর্জ্য এখন আর বর্জ্য নাই,🦂 এটি এখন সম্পদে রূপান্তরিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
তিনি আরও বলেন, “বর্জ্য থেকে সার ও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়, আমরা সেটা নিয়ে এখন কাজ করব। দেশে অনেক বিদেশি সংস্থা এখন এটা নিয়ে কাজ করছে। আমাদের সঙ্গে অনেক সংস্থা কাজের জন্য যোগাযোগ করছে। আমরা শুধু বর্জ্য সংগ্রহ করব তারা বিন𝐆িয়োগ করবে। আমাদের স🐎ব সংস্থায় এখন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করছে।”
বুধবার (২ নভেম্বর) সকালে জাতীয় সংসদের এলডি হলে ইউএসএআইডি ও কাউন্টার পার্ট ইন্টারন্যাশনালের (সিপিআই) সহযোগিতায় দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের (ডিএসকে), বারসিক, ইনসাইটস ও কোয়ালিশন ফর আরবান পুওর (কাপ) ‘টেকসই কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: অংশীজনের সম্পৃক্ততা, শিখন ও কর💮ণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় ভার্চ💮ুয়ালি যুক্ত হয়ে তাজুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, “দেশে উন্নয়নের সঙ্গে যেমন শিল♏্পায়ন বাড়ছে, তেমনি উন্নয়নের সঙ্গে এখন বর্জ্যও বেড়ে চ🐈লছে। এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়েও বর্জ্য তৈরি হচ্ছে।”
এই বর্জ্যের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার উদ্য🃏োগ নিয়েছে বর্ত꧂মান সরকার বলে জানিয়েছে এলজিআরডি মন্ত্রী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভা▨পতি সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, “স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশে যখন কেউ বর্জ্য ব্যবস্থা নিয়ে ভাবত না, তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলেন।”
জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি গুরুত্ব সহক🌠ারে তুলে ধরেছিলেন বঙ্গবন্ধু উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, “সংবিধানে যে অধিকারের কথা বলা আছে। সেটা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা নিশ্চিত করলেই বর্জ্য দূষণ থেকে বস্তিবাসীরা মুক্তি পাবে।”
সাবের হোসেন চৌধুরী আরও বলেন, “দ𓆉েশে আইনের কমতি নেই। কিন্তু আইন আমর𒅌া যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে পারি না। তেমনি বর্জ্য ব্যবস্থপনা সংক্রান্ত নীতিমালা বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।”
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুষ্ঠু🌞 বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্ব🌟াহী পরিচালক (ডিএসকে) ডা. দিবালোক সিংহ সভাপতিত্ব করেন। আলোচনায় অংশ নেন বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, সিপিআইর চিফ অব পার্টি মাইনউদ্দিন আহমেদ, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, ওয়ার্ড কাউন্সিলর শিখা চক্রবর্তী ও আমেনা বেগম, গবেষক আমিনুর রসুল, কাপ নির্বাহী পরিচালক খোন্দকার রেবেকা সান ইয়াত প্রমুখ।