রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিক্ষোভকারীদের ঢল এসে মিশেছে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রাঙ্গণে। স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে উঠেছে আশপাশ এলাকা। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানারে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন শিক্ষ๊ক, অভিভাবকসহ সর্বস্তরের মানুষ।
পেশাজীবীদের কাতারে এসে হাতে হাত রেখেছেন শ্রমজীবীরাও। এর মধ্যে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে স্লোগান দিচ্ছে🙈ন রিকশাচালকেরাও। তারা বিক্ষোভে অংশ নিয়ে সমাবেশের আশেপাশে রিকশার ওপরে দাঁড়িয়ে স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন।
শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে এমন দৃশ্য দেখা যায়। চালকেরা বেশি কিছু রিকশা শহীদ মিনারের পাশে র🔜েখে অবস্থান নেন। তারা রিকশার ওপর দাঁড়িয়ে নানা ধরনের স্লোগান দিতে থাকেন।
রিকশাচালকদের দেওয়া স্লোগানের মধ্যে রয়েছে ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়’, &nb♏sp;‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে স্বৈরাচার’, ইত্যাদি।
ঘোষণা অনুযায়ী, শনিবার বিকেল তিনটায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা। তবে দেড় ঘণ্টা𝕴 আগে থেকেই সেখানে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দেন শিক্ষক, অভিভাবকসহ সর্ব𝔍স্তরের নাগরিক।
যতই সময় গড়াতে থাকে ততই স্🐻লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ। এর মধ্যেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে দলে দলে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে আসতে থাকেন শহীদ মিনারের দিকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি শিক্ষক, অভিভাবকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষও কর্মসূচিতে অংশ নিতে আসছেন শহীদ মিনা🧜রের দিকে। সবার কণ্ঠে নানা স্লোগান। তারা অবস্থান নিচ্ছেন শহীদ মিনারের সামনে।
রবীন্দ্র সরোবর থেকে ব্যান্ডসহ নানা মাধ্যমের শিল্পীদের অনুষ্ঠান কথা থাকলেও তারা সবাই মিলে চলে আসেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের দিকে। শত ꦚশত শিল্পী ও ছাত্রজনতা পদযাত্রা করে শহীদ মিনারে এসে জড়ো হন।