• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


জমে ওঠেনি বেচাকেনা, আশা ছাড়েননি ব্যবসায়ীরা


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৪, ০৯:৫৬ পিএম
জমে ওঠেনি বেচাকেনা, আশা ছাড়েননি ব্যবসায়ীরা
কাপড়ের দোকান। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

দরজায় কড়া নাড়ছে ঈদ। মুসলিমদের বড় এই ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র ইতোমধ্যে সেজে উঠেছে রাজধানীর পোশাকের দোকান। ন𝓡িত্য-নতুন মডেল আর নজর কাড়া ডিজাইনের পোশাকে ঝলমল করছ⛄ে দোকানগুলো। তবে ঈদ ঘিরে এ বছর জমে উঠেনি নগরীর দোকানগুলো।  

ব্যবসায়ীরা বলছেন, নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বমুখী মূল্যের কারণে ক্রেতারা বস্ত্রের চেয়ে গুরুত্ব বেশি দিচ্ছেন খাদ্য দ্রব্যে। ফলে ভাটা পড়েছে পোশাকের ব্যবসায়। আগামী ২০ রমজানের পর ব্যবসা জমে উঠবে বলে প্রত্যাশা এসব ব্যবসা�🍌�য়ীদের।

বুধবার (২০ মার্চ) সরেজমিনে নগরীর গুলিস্তানের বেশ কয়েকটি মার্কেটের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, তাদের প্রদর্শনীতে নতুন নতুন সব পোশাক সাজিয়ে রাখা হয়েছে। থ্রি পিস, শাড়ি, পাঞ্জাবি, 🐈লেহেঙ্গা, বোরখা, হিজাব, কিছুই বাদ যায়নি ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসার আয়োজনে।

এ😼সময় মার্কেটে চোখে পরে দুই একজন ক্রেতার🐓 আনাগোনা। ক্রেতার সংখ্যা কম হওয়ায় বিক্রেতারা তাদের দোকানে পোশাকের বর্ণনা দিয়ে হাক দিতেও দেখা যায়।

খোঁজ নিয়ে জ𓂃ানা যায়, দোকানগুলোতে সুতি, জর্জেট, জামদানি, কাতান ♐কাপড়ের পোশাক রয়েছে। বিক্রি হওয়া এসব কাপড়ের পোশাক সর্বনিম্ন ৩৫০ টাকা থেকে শুরু হয়েছে।  

জাহিদুল ইসলাম লিটন নামের এক কাপড় ব্যবসায়ী বলেন, “ম🏅ানুষের হাতে টাকা তেমন নেই। যা আছে তা দিয়ে মানুষ খাবার কিনতে চায়।  পোশাক কিনবে কীভাবে। এতে ঈদকেন্দ্রিক গতবারের মতো ব্যবসা এ বছর নেই। গত বছর এ সময়ে ক্রেতা পাওয়া যেত ভালোই। তবে দিন যেহেতু আছে, তাই আশা ছাড়ছি না। আশা করছি, ২০ রোজার পর ব্যবসা জমে উঠতে পারে।”

বছরের সঙ্গে সঙ্গে পোশাকের দামও বেড়েছে এমন অভিযোগ করে কাপড় ব্যবসায়ী গাজী আব্দুল মালেক বলেন, “এ বছর অনেক স্থান ঘুরে ঘুরে পাঞ্জাবি কিনে আনছি। কিন্তু ক্রেতা নেই। গত বছরের থেকে এ বছর কাপড়ের দাম বেড়েছে। গত বছর যে পাঞ্জাবি কেনা পড়ছে ৬০০-৭০০ টাকা, এ বছর সেই পাঞ্জাবি কিনতে 🌳হয়েছে ৯০০-৯৫💙০ টাকা। এতে দর কষাকষি বেড়েছে। ক্রেতা এসে ফুটপাতের পোশাকে মতো দাম বলে।”

কাপড়ের দামের বর্ণনা দিয়ে ব্যবসায়ী বাদল বলেন, “গত বছরের তুলনায় এ বছর কাপড়ের দাম বাড়ছে। কাপড় প্রতি প্রায় এক-দেড়শো টাকা বাড়ছে। এ বছর সর্বনিম্ন ৩৫০ টাকা দামের কাপড় আছে আমার কাছে। দেশি-বিদেশি সব ধরনের কাপড়ই আছে। আল্লাহ জানেন, ব্যবসায় কেমন হবে। কারণ, ক্রেতা তেমন ꦕনেই বললেই চলে।”

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!