খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন আগাཧমী ২৫ ডিসেম্বর। এ দিনটি উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষে এরইমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (🐎ডিএমপি)।
বড়দিন উপলক্ষে প্রত্যেক গীর্জায় স্থায়ীভাবে পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি পুলিশি টহল বৃদ্ধিসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন ও গোয়েন্দা কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে💞।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহꦰমানের সই করা এক বার্তায় এসব নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ করা হয়।
রোববার (১৭ ডিসেম্বর) ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভা🦹গ থেকে এ তথ্য 🌊জানানো হয়েছে।
ডিএমপির ১৩টি নির্দেশনা
১. প্রতিটি গীর্জায় রাতের ♑ভিডিও ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপন এবং ক্যামেরার ফুটেজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা🐬 করা।
২. প্রতিটি গীর্জার জন্য নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ এবং স্বেဣচ্ছাসেবকদের আলাদা পোশাক, দৃশ্যমান পরিচয়পত্র ও আর্মডব্যান্ড নির্ধারণ করে দেওয়া। স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা স্থানীয় থানায় পাঠানো ও থানার অফিসারের উপস্থিতিতে স্বেচ্ছাসেবকদের ব্রিফিংয়ের ব্যবস্থা করা।
৩. গীর্জায় দর্শনার্থীদের ব্যাগ বা পোটলা ইত্যাদি নিয়ে প্রবেশ না করার জন্য অনুরোধ করা। তাছাড়া গীর্জা এলাকায় সন্দেহজনক কোনো ব্যাগ বা পোটলা পরে থাকতে দেখলে বা ♚দৃষ্টিগোচর হলে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাৎক্ষণিক অবহিত করা।
৪. আর্চ🀅ওয়ে গেট স্থাপন এবং মেটাল ডি𒈔টেক্টর ব্যবহার করে তল্লাশির ব্যবস্থা করা।
৫. প্রতিটি গীর্জায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র স্থাপন এবং অগ্নি-দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ𝔉্রহণ করা।
৬. আলোক সজ্জার কাজে গুণ🎶গতমান সম্পন্ন বৈদ্যুতিক তার ব্যবহার করা।
৭. আনন্দ উৎসবে মাদকের ব্যবহার, ফানুস ওꦺড়ানো ও আতশবাজি করা থেকে বিরত থাকা।
৮. প্রতিটি গীর𓂃্জা ও অনুষ্ঠান এলাকায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা এবং বিকল্প আলোর (জেনারে൲টর) ব্যবস্থা রাখা।
৯. প্রতিটি গীর্জার ﷺজন্য পরিদর্শন রেজিস্টার প্রস্তুꦗত এবং রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা।
১০. আবাসিক এলাক☂ায় বাড়ির ছাদ, রেস্টুরেন্ট ও হোটেলে ডিজে পার্ট🌟ি এবং উচ্চ শব্দে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
১১. ধর্মীয় সম্প্রীতি বজা꧙য় রাখা। ব্যক্তিগত পর্যায়ে উৎসব উদযাপনের ক্ষেত্রে প্রতিবেশীর যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, সে বিষয়ে সচেতন থাকা।
১২. স্থানীয় কাউন্সিলর, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও পুলিশ কর্মকর্তাদ🐎ের সমন্বয়ে শান্তি-শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করা এবং তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর সংবলিত ব্যানার দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্🐭শনের ব্যবস্থা করা।
১৩. কোনো দুর্ঘটনা বা🍬 অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা তৈরি হলে, অতি দ্রুত পুলিশকে জানানো এবং জরুরি প্রয়োজনে গীর্জা কমিটিকে থানার ফোকাল পয়েন্ট, অথবা ৯৯৯ নম্বরে সেবাগ্রহণ করা, অথবা মেসেজ টু কমিশনার (এমটুসি) এর জর🥀ুরি নম্বর ০১৩২০২০২০২০ ও ০১৩২০১০১০১০-তে এসএমএস করা।