১১ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে পদযাত্রা ও গণসংযোগ করার ঘোষণা দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। গ্যাস-বিদ্যুৎসহ নিত্যপণ্যের দাম বা🥃ড়ার প্রতিবাদ ও পূর্বঘোষিܫত ১৪ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জোটটি।
শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এ কর♉্মসূচি ঘোষণা করেন।
বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সমালোচনা করে সাইফুল হক বলেন, “নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবি, ব❀র্তমান সরকারের পদত্যাগไ দাবি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রত্যাহারের দাবিতে গণতন্ত্র মঞ্চ সারা দেশে ১১ ফেব্রুয়ারি পদযাত্রা ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে। ওই দিন মিরপুর ১২ নম্বরে গণতন্ত্র মঞ্চ গণসংযোগ কার্যক্রম করে পরে একই দিন ফার্মগেট, শাহবাগ, পল্টন হয়ে মতিঝিল পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করা হবে।”
সাইফুল হক আরও বলেন, “অতি অল্প সময়ের মধ্যে বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো এক দফা দাবিতে༺ যৌথ ঘোষণার মধ্য দিয়ে যুগপৎ আন্দোলন কর্মসূচিতে রাজপথে নামবে। সরকার꧟ যদি সোজা পথে না হাঁটে, সে ক্ষেত্রে গণজাগরণ জোরদার করে গণ-অভ্যুত্থান সৃষ্টির মাধ্যমে এই সরকারকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে বিদায় করা হবে। কারণ, এই সরকারের নৈতিক কোনো ভিত্তি নেই ক্ষমতায় থাকার। তাই আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এই সরকারকে বিদায় নিতে হবে।”
গণতন্ত𓆏্র মঞ্চের কর্মসূচিতে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এস এম আকরাম, গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক, ভাসানী অনুসারী পরিষদের🎶 আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সরকারের উন্নয়ন আর স্মার্ট বাংলাদেশ স্লোগানে বিভ্রান্ত না হতে জনগণকে আহ্বান জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, “উন্নয়নের নামে ব্যাংক থেকে টাকা লোপাট করে নিয়ে যাচ্♏ছে। উন্নয়নের নামে রেন্টাল কুইক রেন্টাল লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। এখন ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বসিয়ে বসিয়ে সব পোষ্য লোকদের টাকা দেওয়া হচ্ছে।”
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব🔯 নুরুল হক অভিযোগ করে বলেন, আইএমএফের পরামর্শে সরকার খেটে খাওয়া মানুষকে মারার জন্য বারবার বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বাড়াচ্ছে। বিদ্🦩যুতের দাম বাড়ানোর বিষয়টিকে সমন্বয়ের কথা বলে ভাঁওতাবাজি করা হচ্ছে।