নিজস্ব স্বার্থ ও উদ্যোগের বিষয়ে চীন-বাংলাদেশ পরস্পরকে সমর্থন করে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেছেন, “হাজার বছর আগেও চীনের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ সালে চীনে গিয়েছিলেন। এরপর ১৯৫৭ সালে রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে যান। এই সফরে চীনের ম🦂হান নেতা মাও সেতুংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। জাতির পিতার লেখা ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইটি থেকে চীনকে আরও কাছ থেকে আমরা জানতে পারি।”
রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে গণচীনের ৭৪তম প্র෴তিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব ক🧜থা বলেন।
দুই দেশ🌳ের সম্পর্কের বিষয় তুলে ধরে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, “চীন ও বাংলাদেশের অবিচল পারস্পরিক আস্থা নিয়ে আমরা সবসময়ই সন্তুষ্ট। চীন-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও গাঢ় করার জন্য প্রয়াস রয়েছে। আমাদের বন্ধুত্ব আরও বাড়বে ব🥂লে মনে করি।”
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “২০১৬ সালে চীনের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে ꧋এসেছিলেন। ২০১০, ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন সফর করেন। তাদের এই সফর দুই দেশের সম্পর্ককে আরও গভীরতর করেছে। এরপর থেকে আমাদের উন্নয়ন প্রকল্পে চীন সহযোগিতা করে চলেছে🍬।”
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, “সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে এক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দুই দেশের অ♔বকাঠামোগত উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি, নতুন জ্বালানি, কৃষি খাতে সহযোগিতার বিষয়ে গুরুত্বারোপ ও দুই দেশের সম্পর্কের অধিকতর কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছেন।”
বাংলাদেশ চালনা সিল্ক রোড ফোরাম আয়োজিত এই সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের স🎐াম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদౠক ও বাংলাদেশ চায়না সিল্ক রোড ফোরামের চেয়ারম্যান দিলীপ বড়ুয়া, কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি শাহ আলম, চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।