রꦐাজধানীর গুরত্বপূর্ণ আ👍সন বলা হয় ঢাকা-১৮কে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে এবার নৌকার কোনো প্রার্থী নেই। প্রথমে বর্তমান সংসদ সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসানকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হলেও পরে মহাজোটের প্রার্থী থাকায় মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ এ আসন থেকে নির্বাচন করছেন ১০ জন প্রার্থী। তারা হলেন- শেরীফা কাদের, জাতীয় পার্টি (লাঙ্গল), মো. খসরু চৌধুরী স্বতন্ত্র (কেটলি), ไএস এম তোফাজ্জল হোসেন স্বতন্ত্র (ট্রাক), দয়াল কুমার বড়ুয়া বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাত ঘড়ি), এস এম আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনএফ)(টেলিভিশন), ফাহমিদা হক সুকন্যা বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোট (ছড়ি), মোহাম্মদ মফিজুর রহমান, তৃণমুল বিএনপি (সোনালী আঁশ), মো. জাকির হোসেন ভূইঁয়া ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) (আম), মো. নাজিম উদ্দিন স্বতন্ত্র (মোড়া) ও মো.বশির উদ্দিন স্বতন্ত্র (ঈগল)।
এ আসনে ভোটের প্রচার-প্রচারণার শুরু থেকেই মহাজোটের প্রার্থী শেরিফা কাদেরকে খুব একটা বেশি মাঠে দেখা না গেলেও মাঠে সরব কেটলি প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি। তাকে বিজয়ী করতে মাঠে নামতে দেখা যায় আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীকে♍। তার পক্ষে꧑ ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র থেকে শুরু করে কাউন্সিলরগণ ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী থাকায় তার বিজয় নিশ্চিত বলে এমনটা দাবি করছেন সচেতন ভোটাররা।
নে༺তাকর্মীদের মতে, নিজ দলীয় নেতাকে জেতানোর সুযোগ তারা হাতছাড়া করতে চান না। তাই ক্লিন ইমেজ নিয়ে অন্যান্য প্রার্থীর চেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা♛ কেটলি মার্কার প্রার্থী খসরু চৌধুরীর পক্ষে রয়েছেন তারা।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি বলেন, “আসনটি জাতীয় পার্টির লাঙ্গলকে ছাড় দিয়ে নৌকার প্রার্থীকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে আমাদের কোনো নির্দেশনা নেই। তাই আমরা আমাদের🗹 দলীয় নেতা খসরু চৌধুরীকে সমর্থন দিয়েছি। আমি ছাড়াও দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী কেটলির 🐠নির্বাচন করছে। আমরা বিজয়ী হবো এ বিষয়ে শতভাগ আশাবাদী।”
৫২ ಌনম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি সোহেল মিয়া বলেন, “সবার আগে ভোটের মাঠ নিজেদের দখলে নিয়েছেন খসরু চৌধুরী। দক্ষিণখান ও উত্তরখান এলাকায় উনার ব্যবসা, ফসলি জমি ও বাসাবাড়ি। এখানে উনি এগিয়ে আছেন।”
উত্তরখান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান মিলন বলেন, Òদীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় ধরে খসরু চৌধুরী ঢাকা-১৮ আসনের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঢাকা-১৮ আসনের প্রতিটি ওয়ার্ডে তার প্রতিষ্ঠিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান কে সি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে নিম্নআয়ের অসহায় মানুষ, কর্মহীন, বেকার জনগোষ্ঠী, ফুটপাত ও বস্তিতে থাকা পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সময়ে ঢাকা-১৮ আসনের প্রতিটি ওয়ার্ডে ক꧙ে সি ফাউন্ডেশনের কর্মী বাহিনীদের নিয়ে ত্রাণ তৎপরতা চালিয়েছেন। ঢাকা-১৮ আসনে যেখানেই মানুষ বিপদে পড়েছে সেখানেই পৌঁছেছে খসরু চৌধুরীর সহযোগিতা। নিজস্ব অর্থায়নে স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল করে মানুষের সে🔴বা করে যাচ্ছেন। ঢাকা-১৮ আসনের দক্ষিণখান ও উত্তরাখানে তার মালিকানাধীন নিপা গ্রুপে ৩০ হাজারেরও অধিক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। তার বিজয় নিশ্চিত।”
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী সালাউদ্দিন পিন্টু বলেন, “ঢাকা-১৮ আসনের জনপ্রিয় নে𝓰তা খসরু চৌধুরী সিআইপি। তিনি জনবান্ধব, কর্মীবান্ধব, দলবান্ধব আওয়াম♓ী লীগ নেতা। তিনি সারা জীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন, নীতি-নৈতিকতার চর্চা করেছেন। অসহায় গরিব মানুষের পাশে দাঁড়ানো তার চরিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত হাতিয়ার হিসাবে স্মার্ট উত্তরা গড়তে তিনিই নির্বাচিত হবেন।
সার্বিক বিষয় জানতে চাইলে খসরু চৌধুরী বলেন, “আমি জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার একজন বিশ্বস্ত কর্মী। আওয়ামী লীগের নগর ও স্থানীয় নেতারা আমার সঙ্গে আছেন, সব সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগ🐈ঠনের নেতাকর্মীরাও আছেন। আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মী ও সাধারণরা ভোটাররা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন ইনশাআল্লাহ।”