দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়া༒মী লীগ জয়ী হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শনিবার (২২ জুলাই) বিকে💎লে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারুণ🐬্যের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপ♛ির তিন অঙ্গ সংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, “সংবিধান লঙ্ঘণ করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় বসে আছে। আজকে তারা বলে, ‘তারা এলেই গণতন্ত্র আসে।’ ২০১৪ সালের ভোটে তারা ১৫৪ জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির🍃্বাচিত ঘোষণা করে ক্ষমতা দখল করেছে। ২০১৮ তে তারা আগের রাতেই ভোট করেছে। তারা জনগণকে ভুল বুঝিয়ে প্রতারণা করছে। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তারা কখনো জয়ী হতে পারবে না।”
ফখরুল বলেন, “বর্তমান সরকার গত ১৪-১৫ বছরে বাংলাদেশের যে ক্ষতি করেছে, তা অতীতে আর কখনো হয়নি। এ দেশের মানুষ খেতে ও কথা বলতে চায়। এসব তারা বন্ধ করে দিয়েছে। এই সরকার অলিখিত একটা শাসন ব্যবস্থা চালু করেছে। অথচ তারা জনগণ ও বিদেশিদের কাছে দেখা꧃তে চায় ‘তারাই গণতন্ত্রে বিশ্বাসী’। এই সরকার গণতন্ত্র, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী।”
দেশের মানুষ এখন দুবেলা দুমুঠো খেতে পায় না মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “তারা বলেছিল ১০ টাকায় চাল খাওয়াবে। কিন্তু এখন চালের দাম ৮০ থেকে ৯০ টাকা। তারা বলেছিল ঘরে ঘরে চাকরি দেবে, কৃষকদের বিনা পয়সায় সার দেবে। আজ আম🐭ার সামনে তরুণ ভাইদের কাছে জিজ্ঞসা, আপনারা কি চাকরি পেয়েছেন? এই দেশে চাকরি তারাই পায়, যদি তিনি আওয়ামী লীগের লোক হন। যদি ২০ লাখ টাকা ঘুষ দেয় তাহলে তারাই চাকরি পায়। অথচ এই দেশ ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া। এখন আমাদের দাবি আদায়ের পালা। এই বাংলাদেশ তরুণদের দেশ। তাদের বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। আমাদের এক দফা, এক দাবি শেখ হাসিনার পদত্যাগ। যতক্ষণ পর্যন্ত না এই দাবি পূরণ হচ্ছে ততক্ষণ আমরা রাজপথে আছি এবং থাকব।”