আসন্ন গ্রীষ্ম মৌসুমে অগ্নিকাণ্ডের 💛দুর্ঘটনার আশঙ্কা করে পোশাক কারখানা মালিকদের সাতটি নির্দেশনা দিয়েছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ।
মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক🍃টি নির্♈দেশনা জারি করা হয়।
বিজিএমইএর সদস্যদেরꦇ পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, গ্রীষ্ম মৌসুম শুরু হয়েছে। এ সময় আবহাওয়ার উষ্ণতা বৃদ্ধি ও অন্যা⛎ন্য কারণে বিস্ফোরণ ও অগ্নিদুর্ঘটনা বৃদ্ধি পায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে এ দুর্ঘটনা বেশি ঘটে থাকে। বিশেষ করে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট গ্রীষ্ম মৌসুমে অগ্নিদুর্ঘটনার অন্যতম কারণ।
নির্দেশনায় বলা হয়, 𝄹কারখানায় বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার বিষয়ে পূর্ব সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে ব✨ৈদ্যুতিক বিস্ফোরণ ও অগ্নিদুর্ঘটনা এড়ানো যাবে এবং শ্রমিক কর্মচারী হতাহতের অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়ানো যাবে।
কারখানায় বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ও অগ্নিদুর্ঘটনার রোধে কারখানার সব মালিককে সচেতন থাক😼ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব সদস্যকে পাঠানো চিঠিতে সাতটি নির্দেশনা পরিপালনের কথা বলা হ𝕴য়েছে—
১. কারখানার সব বৈদ্যুতিক তার, ওয়্যারিং এবং অন্যান্যไ বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি যেমন সাবস্টেশন, জেনারেটর, মেইনসুইচ বোর্ড, সাব-মেইন সুইচ বোর্ড, ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ড, জাংশন বোর্ড ও কারখানায় ব্যবহৃত সব ধরনের বৈদ্যুতিক মেশিনারিজ বিষয়ে দক্ষ একজন বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার বা কমপক্ষে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার 🍷দ্বারা নিয়মিত পরীক্ষা করানো।
২🅘. বৈদ্যুতিক ভোল্টেজ এবং তারসহ সব বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি নিয়মিত পরিমাপ করা।
৩. সব বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের জন্য ব্যবহৃত লোড অনুযায়ী সঠিক তার ব্যবহার করা। উপযুক্ত আর্থিং সংযোগওের বিষয়টি নিশ্চিত করা এবং মাসে অন্তত একবার সব বৈদ্যুতিক তারের ইনসুলেশন পরীক্ষা করা।
৪. ♈অবিলম্বে কারখানায়🅘 দীর্ঘদিন ব্যবহৃত ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, ওয়্যারিং, সার্কিট ব্রেকার, ভাঙা প্লাগ ও সকেট, পাওয়ার কার্ড ইত্যাদি পরিবর্তন করা।
৫. কারখানার বৈদ্যুতিক স্থাপনার ও চ্য𓆉ানেলসমূহে থাকা ডাস্ট নিয়মিত পরিষ্কার করা।
৬. যেকোনো বৈদ্যুতিক স্থাপনার কমপক্ষে তিন ফুটের মধ্যে কোনো মালামাল বা দাহ্য পদার্থ না রা൩খা।
৭. কারখানার সব বৈদ্যুতিক কর্মকাণ্ড পরিচ♎ালনার জন্য সার্টিফিকেটধারী দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান নিযুক্ত রাখা।