সেপ্টে💟ম্বরের মধ্যে দেশের পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর মধ্যে জুনে দুইটি এবং বাকি তিনটি সিটি করপোরেশনের ভোট সেপ্টেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
রোববার (৫ মার্চ) রাজধꦬানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনার এসবꦬ কথা বলেন।
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, কোনো সিটির মেয়াদ ধরা হয় প্রথম সভা থেকে পরব👍র্তী ৫ বছর। কোনো সিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে 𝓡ভোট গ্রহণ করতে হয়। সেক্ষেত্রে গাজীপুর সিটির পরবর্তী ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হবে চলতি মাসের ১১ মার্চ থেকে। ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।
অন্যদিকে খুলনা ও রাজশাহী সিটির ক্ষণগণনা শুরু হবে আগামী ১৩ এপ্রিল থেকে। ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে ১০ অক্টোবরের মধ্যে। বরিশাল সিটিౠ ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হবে ১৪ মে থেকে ১৩ নভেম্বর। আর সিলেট সিটি ৬ মে থেকে পরবর্তী নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হবে। ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে ৬ নভেম্বরের মধ্যে। ময়মনসিংহ সিটি ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হবে ২০ ডিসেম্বর। ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে ১৯ জুন ২০২৪ সালের মধ্যে❀।
মো. আলমগীর বলেন, “আগামী জুনে দুইটি সিটি কর্পোরেশনে এবং বাকি তিনটি সিটি কর্পোরেশনে সেপꦿ্টেম্বরের মধ্যে ভোট শেষ করবো। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের♕ তফসিলের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি আমাদের। যেটা আলোচনা হয়েছিল গাজীপুর, রাজশাহী, খুলনা ও সিলেটের। এইগুলোর নির্বাচনগুলো সেগুলোর মেয়াদ শেষ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে করতে হয়।”
কমিশনার আরও বলেন, “এ বছরের ডিসে🌳ম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে যেহেতু জাতীয় নির্বাচন আছে, সেজন্য আমাদের চেষ্টা থাকবে এ সিটি কর্পোরেশনের ন🎃ির্বাচন শেষের দিকে না করে প্রথম দিকে করা। জাতীয় নির্বাচনের জন্য অনেক বিষয়ে প্রস্তুতির ব্যাপার আছে। এজন্য আমরা সেটাই করবো। গাজীপুরের ব্যাপারে শুধু ওইটুকু আলোচনা হয়েছে। তবে তফসিল কবে এ ধরণের কোনো আলোচনা হয়নি।”
মো. আলমগীর বলেন, “যেকোনো সময়ে নির্বাচন হতে পারে। সে হিসেবে যেহেতু জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সেহেতু নির্বাচনগুলো আগে করার চেষ্টা করব।𒈔 মার্চের পরে যেকোনো সময় নির্বাচন হতে পারে।”
ইসি আরও বলেন, “গাজীপুর নিয়ে আমরা (কমিশন) কোনো তফসিল ঘোষণা করিনি। জুনের আগে আগে দুই একটা সিটি ভোট হবে🌺। বাকিগুলো জুনের পরে হবে। সেপ্টেম্বরের মধ্য♍ে সিটি ভোট শেষ করবো।”
সিসি ক্যামেরা ভোটের অনুষঙ্গ নয় উল্লেখ করে মো. আলমগীর বলেন, “আইনের কোথাও বলা নেই সিসি ক্যামেরা রাখতে হবে। এটা বাড়তি ব্যবস্থা༒ এবং পরীক্ষামূলক ছিল। টাকা পেলে সব আসনে না করলেও ঝুঁকিপূর্ণ আসনে করবো। সরকার থে🍌কে আমরা কোনো প্রতিক্রিয়া পাইনি। দলের কেউ মন্তব্য করতেই পারে। দলের সাথে সরকারের মন্তব্যের রিলেশন করা যাবে না। সরকার আর দল কিন্তু এক নয়।”