• ঢাকা
  • শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


স্বাধীনতার মাসে ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়া‌ল রেমিট্যান্স


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: এপ্রিল ২, ২০২৩, ০৫:৪৫ পিএম
স্বাধীনতার মাসে ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়া‌ল রেমিট্যান্স

সদ্য সমাপ্ত মার্চে ২০১ কোটি ডলဣার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা গত সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বশেষ ২ বিলিয়ন বা দুইশ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছিল গত বছরের আগস্টে। ওই মাসে আসে ২০৩ কোটি (২ দশমিক ০৩ বিলিয়ন) ডলার। এরপর টানা ৬ মাস কেটে গেলেও দুই বিলিয়ন ডলারের মাইলফলকে পৌঁছাতে পারেনি রেমিট্যান্স।

রোববার (২ এপ্রিল) কেন্𝓀দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে তথ্যানুযায়ী, স্বাধীনতার এ মাসে ২০১ কোটি ৭৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি এক ডলার ১০৭ টাকা ধরে) যা💫র পরিমাণ ২১ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকার বেশি। আর প্রতিদিন গড়ে এসেছে ৬ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৬৯৬ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, মার্চে মোট ২০১ কোটি ৭৬ লাখ ৮০ হাজার ডলার প্রবাসী আয় এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার বা ২৫১০ কোটি টাকার বেশি। বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার বা ৪৮২ কোটি টাকার প্রবাসী আয় এসেছে। বেসরকারি ব্൩যাংকের মাধ্যমে ১৭৩ কোটি ১৫ লাখ ডলার বা ১৮ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা এবং বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৫ লাখ ২০ হাজার ডলার।

তবে আলোচিত সময়ে আট ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় দেশে আসেনি। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্💞যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।

চলতি (২০২২-২৩) অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই ও আগস্ট) টানা দুই বিলিয়ন ডলার করে রেমিট্যান্স এসেছিল। কিন্তু সেপ্টেম্বর থেকে টানা ছয় মাস দেড় বিলিয়ন ডলারের ঘরেই থেমে যায়। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসে (জুলাই) এসেছিল ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলার, আগস্টে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ১৫৩ কোটি ৯৬ লাখ মার্কি꧟ন ডলার, অক্টোবরে ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার, নভেম্বরে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার, ডিসেম্বরে ১৬৯ কোটি ৯৬ লাখ মার্কিন ডলার, জানুয়ারিতে ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ মার্কিন ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি ১২ লাখ ডলারের🧔 রেমিট্যান্স। সদ্যবিদায়ী মার্চে এলো ২০১ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের বেশি।

এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে মোট ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ (২১.০৩ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এটি তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন)⛄ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল।

Link copied!