নেট দুনিয়ায় সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে মিডাস নামের বিড়ালটি।দেখতে কিছুটা অদ্ভূত। দুসর গায়ের রং, দুই জোড়া কান তার। রয়েছে ত্রুটিপূর্ণ চোয়াল। জন্মগত ত্রুটি নিয়েই জন্মেছে বিড়ালটি।🔯 তবে তার ক্রুটিপূর্ণ গঠন নিয়েও এখন জনপ্রিয়তা কুড়াচ্ছে নেট দুনিয়ায়।
বয়স মাত্র চার মাস। তার নিজস্ব ইনস্ট্রাগ্রাম অ্যাকাউন্ট রয়েছে। যেখানে তার নিত্যদিনের সব কাণ্ডই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। ভিডিও, ছবি পোস্ট করে 𝐆সাড়া ফেলে দিয়েছে মিডাস। নেট দুনিয়ায় তার জনপ্রিয়তা এখন প্রায় ৭৩ হাজার ফলোয়ার ছাড়িয়েছে।
মিডাসের ছবি ইনস্ট্রাগ্রামে আপলোড হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই লাইক এবং ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয় ভক্তরা। শুভেচ্ছা আর প্রশংসায় ভাসতে থাকে মিডাস। রীতিমতো নেট দুনিয়ার তারক🎃া হয়ে গেছে বিড়ালটি।
চার কান নিয়ে জন্মানো মিডাসের বাসস্থান তুরস্কের আঙ্কারাতে। তার আরও চার ভাইবোন রয়🔯েছে। আঙ্কারার রাস্তায় তার জন্ম। তবে বেশি দিন ভাইবোনদের সঙ্গে রাস্তায় থাকতে হয়নি। আঙ্কারার একটি পরিবার বিড়ালটিকে নিজেদের বাড়ি নিয়ে ൲যায়। তারাই বিড়ালটির নাম রাখে মিডাস।
গ্রিক এক রাজার নামানুসারে মিডাস নামটি রেখেছে ꦚওই পরিবার। পরিবারের সদস্যরা জানান, গ্রিক পুরাণ অনুযায়ী, ওই রাজার স্পর্শে সবকিছুই সোনায় পরিণত হতো। তাই মিডাসকে আদর করে এই নামটি দেওয়া হয়েছে।
পরিবারের সদস্যরা আরও জানান, বাড়িতে থাকা দুটি কুকুরের সঙ্গেও মিডাসের বেশ ভাব রয়েছে। মিডাসের এই রূপ তার স♏্বাস্থ্যের ওপরও কোনো খারাপ 🐷প্রভাব ফেলে না। জিনগত ত্রুটির কারণেই মিডাসের জন্ম এভাবে হয়েছে। সে সবকিছু ঠিকভাবেই শুনতে পায়।
প্রাণী বিশেষজ্ঞেরা মিডাসের শারীরিক পরীক্ষা করেছেন। বিশেষজ্ঞেরা জানান, মিডাস অন্য বিড়ালের মতোই সাধারণ। তার কান পরীক্ষা করা হয়েছে। বাইরে থেকে তার ܫ;চারটি কান দেখা যায়। তবে প্রকৃতপক্ষে দুটি কানেরই কার্যক্ষমতা রয়েছে। মিডাসের কানের পাতাগুলো ভেতরে শ্রবণযন্ত্রের সঙ্গেই যুক্ত। তাই সে সাধারণ বিড়ালদের মতোই স্বাভাবিক।
সূত্র:ডেইলি সাবাহ