প্রেম তো করছেন। প্রতিদিনই খুটিনাটি নিয়ে ঝগড়া অভিমান লেগেই থাকছে। কারণ প্রেমিকা আপনার উপর ভরসা করতে পারছেন না। ভরসা ঠিক নয়, বিশ্বাস করতে পারছে না। ছোট ছোট ব্যাপারেই আপনাকে সন্দেহ করছে।🏅 সেই সন্দেহ থেকেই ঝগড়া লেগেই থাকে। ঝগড়া থেকেই বিচ্ছেদ হয়। তাই সম্পর্ক টেকসই করতে প্রেমি༒কার বিশ্বাস জয় করতে হয়।
ভালোবাসার সম্ไপর্ক বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে। বিশ্বাস না থাকলে, সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয় না। কারণ সেই ভালোবাসায় আবেগের চেয়ে নজরবন্দি থাকাটাই বড় হয়ে দাড়ায়। প্রেমিকা যদি আপনার 🥀উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন কিংবা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না এমন পরিস্থিতিতে আপনাকেই পদক্ষেপ নিতে হবে।
· নিজের ভুলগুলো শুধ𒆙রে নিন। বিশেষ করে প্রেমিকা যা পছন্দ করে না, এমন কাজগুলো থেকে দূরে থাকুন। হয়তো অপছন্দের কাজগুলো করছেন বলেই প্রেমিকা আপনাকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। আপনি তার কথা শুনেও শোনেননি নিশ্চয়ই! এতেই বিশ্বাস হারিয়েছেন। সম্পর্কে দূরত্ব বেড়েছে। তাই আগেই নিজের সেই ভুলไ শুধরে নিন। প্রেমিকা আপনাকে বিশ্বাস করবেন।
· প্রেমিকার যে আচরণ আপ🍷নার পছন্দ নয়, তাও জানিয়ে দিন। বুঝিয়ে বলুন। রাগান্বিত হওয়া যাবে না। কিংবা নিজের ইচ্ছা চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। নিজের মনের কথাগুলো ঠিকঠাক প্রেমিকার কাছে পৌঁছে দিতে পারলেই সমাধান হয়ে যাবে।
· প্রেমিকা আপনাকে সবসময় সন্দেহের নজরে দেখলে প্রতিবাদ জানান। স্পষ্ট ভাষায় বুঝিয়ে বলুন। তার এমন আচরণ আপনি কোনওভাবেই মেনে নিচ্ছেন না। পরিস্থিতি বেশি♕ ঘোলা🅘টে হওয়ার আগেই সাবধান করে দিন। সঠিকভাবে বুঝিয়ে দিলে প্রেমিকা নিজের ভুল শুধরেও নিবেন।
· যেকোনো বিষয় নিয়ে বেশি কথা বাড়াবেন না। যদি প্রেমিকা অল্পতেই সব বুঝে নেন, তবেই কথা বলুন। নয়তো প্💙রেমিকার সঙ্গে কথা না বলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। এক সময় প্রেমিকা নিজের ভু♓ল বুঝতে পারবেন। আপনার মনের কথা তাকে বুঝে নিতে দিন।
· দুজনের মধ্যে কোনো কথা লুকিয়ে রাখবেন না। যেকোনো বিষয়ে খোলামেলা কথা বলু꧅ন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রেমিকার মতামত নিতে পারেন। এতে ভরসার জায়গাটা মজবুত হবে।
· সন্দেহপ্রবণতা বা সন্দেহের মানসিকতা লুকিয়ে থাকে মস্তিষ্কের অনেক গভীরে। তাই সম্পর্ক নিয়ে এগিয়ে নিতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। 𒊎সেই পরামর্শ দুজনই মেনে চলুন।