ঈদুল আজহায় ঘরে ঘরে কোরবানির মাংস পৌঁছে যায়। তবে এমন অনেকে আছꦆেন যাদের বাড়িꦉতে ফ্রিজ নেই। আবার ফ্রিজ থাকলেও হয়তো সব মাংস রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে মাংস সংরক্ষণ করবেন?
আগে কিন্তু মান🍸ুষের ঘরে ঘরে ফ্রিজ ছিল না। তখনও মাংস সংরক্ষণ ভালোভাবেই করা হতো। তাই, এখনও ফ্রিজ ছাড়া প্ꦚরায় বছর খানেক মাংস সংরক্ষণ করা যেতে পারে। চলুন জেনে নিই, কীভাবে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করবেন:
মাংসের শুঁটকি
অনেক আগে যখন ফ্রিজ ছিল না তখন মাংস দিয়ে শুঁটকি তৈরি করে সংরক্ষণ করা হতো। এজন্য প্রথমে মাংস পাতলা ও লম্বা করে কেটে নিতে হবে। এরপর মসলা মাখিয়ে রোদে দিতে হবে। খুব ভালোভাবে শুকিয়ে ব💝ায়ুরোধী কৌটা বা বক্সে সংরক্ষণ করতে হবে। এভাবে রাখলে বছরখানেক ভালো থাকবে। তবে যখন মাংসের শুঁটকি রান্না করবেন, তার আগ🅠ে পানিতে দীর্ঘক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে।
মাংসের আচার
অবাক হওয়ার কিছু নেই। ঠিক ফলের আচার যেভাবে তৈরি করা হয়, মাংসের আচার তৈরির পদ্ধতি প্রায় একই। যা হয় অনেক মজাদার স্বাদের আর অনেকদিন রেখে খাওয়াও যায়। মাংসের আচার তৈরির জন্য প্রথমে মাংস টুকরা করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর মসলা মাখিয়ে নি🗹তে হবে। তেল গরম করে মাংসগুলো ভেজে নেবেন। ঠান্ডা হয়ে গেলে কাঁচের জারে তুলে সরিষার তেল এমনভাবে দিতে হবে যেন মাংসগুলো ডুবে থাকে। এই আচার মাঝে মাঝে রোদে দেবেন। ছয়-মাস পর্যন্ত খেতে পারবেন।
মাংসের সসেজ
সসেজ এক ধরনের প্রসেসড ফুড। যা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। মাংসের সসেজ তৈরির জন্য প্রথমে মাংস কিমা করে নিন। এরপর তাতে মসলা ও প্রিজারভেটিভ মিশিয়ে মেখে নিন। সসেজের খোল তৈরি ওকরে মিশ্রণটি ভরে দিন। কড়া রোদে টানা কয়েক দিন🎶 শুকিয়ে বাইরে ঝুলিয়ে রাখুন। এভাবে মাংসের সসেজ ভালো থাকবে তিন-চার মাস পর্যন্ত।