চলছে বিয়ের মৌসুম। নতুন সংসারে বেড সাজানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর অনেকগু꧟লো 𝔍কারণ রয়েছে। যেমন দীর্ঘদিন একা থাকার অভ্যাস থেকে বেরিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনের একসঙ্গে বিছানা শেয়ার করা। বিয়ের পর আপনার থাকার ঘরে একটি অন্যরকম পরিবর্তন আসে। সেই নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া।
যদি নিজের বাড়ি না হয় তাহলে ভাড়া বাড়িতেও নতুন করে সবকিছু সাজানো। মানসিকভাবে খাপ খাওয়ান🃏ো। সর্বোপরি সারাদিনের ক্লান্তি যেখানে এসে মিলিয়ে যাবে সেই ঘরটিও তো হওয়া চাই মনোরম ও নান্দনিক। তাই, জেনে নিন বেডরুম সাজানোর কয়েকটি বিষয়।
বেডরুম সাজানোর ✤ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন। যেমন, খুব বেশি জিনিস যেন এ ঘরে না থাকে। তাই বেছে বেছে এমন জিনিস রাখবেন, যা দেখতেও সুন্দর, আর ব্যবহারের উপযোগী।
শোওয়া💮র ঘরে খাট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজের চাহিদা মতো ডিজাইনের খাট বানিয়ে নিতে পারেন। এখন অনেকেই মডার্ন উডের খাট পছন্দ করেন। অনেকে আবার বেডরুমে বক্সখাট রাখতে পছন্দ করেন। অনেকের আবার ফ্লোরে বিছানা পাততে পছন্দ।
যেটিই হোক না কেন, বিছানা এমন একটি কোণা🎀য় পেতে রাখবেন, যেন দরজা থেকে সরাসরি বিছানা দেখা না যায়। এতে প্রাইভেসি বজায় থাকে।
বিছানার গদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বস্তুটি ঠিকঠাক না হཧলে ঘুম তো ভালো হবেই না, উপরন্তু শরীর💞ে নানারকম সমস্যা অনুভব করবেন। তাই ভালো কারিগর দিয়ে গদি বানিয়ে নিন। নয়তো ভালো পণ্যের জিনিস কিনুন।
গদির সঙ্গেই মিলিয়ে বালিশ আর চাꦦদর কিনতে হবে। এতে বেডরুমের সৌন্দর্য আরও বেড়ে যাবে। গোটা ঘরে একটা🧜 প্রশান্তির পরিবেশ ছড়িয়ে থাকবে।
শোওয়ার ঘরে শুধু বিছানা রাখলেই হবে না, একটি বসার জা🐼য়গাও রাখা প্রয়োজন। ছোট্ট একটি সোফা বা দুইটি সুন্দর চেয়ার রেখে দিতে পারেন। এতে আপনিও যখন তখন বসতে পারবেন, আবার কেউ বেডরুম দেখতে এলে তাকেও বসতে দেওয়া যাবে।
বেডরুমের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হলো আয়নাযুক্ত ড্রেসিং টেবিল। সকালে উঠে সাজসজ্জার জন্য ড্রেসিং টেবিল খুবই প্রয়োজনীয়। অন্যদিকে জামাকাপড়ের আলমারি তো আর বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা যাবে না। তাই পছন্দ করা ডিজানে, মাঝারি সাইজের একটি আলমারি রাখতে পারেন।
যদি ইচ্ছা হয়, এটি খুব বেশি বাধ্যতামূলকও নয়। তা হলো, বিছানার পাশে ছোট্ট একটি টেবিল। যেটির ওপর থাকতে পারে প্রয়োজনীয় পড়ার বই, ফুলদানি। অথবা শোভ꧃া বাড়াতে পারে রুচিশীল ডিজাইনের টেবিল ল্যাম্প।