গাঢ় সবুজ রঙের কাঁচা করলার বীজ ফেলে দিয়ে টুকরো করে কাটতে হবে। টুকরো করা করলা ব্লেন্ডারে জুস তৈরি করে নিতে হবে। ছাকনির সাহায্যে রস আলাদা করে নিয়ে পানির সঙ্গে মিশিয়ে লেবুর রস বা মধু যোগ করলেই হয়ে যাবে করলার জুস। করলা তিতা স্বাদযুক্ত হওয়ায় অনেকেই খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু এর গুণ জানলে নাক বন্ধ কর𝔍ে খেয়ে নিবেন তিতা করলার জুস। করলার জুস চর্মরোগ সারিয়ে তুলতে কাজ করে। এছাড়া ত্বকের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ এটি।
- শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ নষ্ট করার জন্য অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট জরুরি। একই সঙ্গে এটি শরীরের কোষ পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে। করলার জুসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং চর্মরোগ সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
- করলার রসে থাকা ভিটামিন সি ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারী।
- করলার রসের সঙ্গে পাতিলেবুর রস ও মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে পান করুন। লিভার ভালো থাকবে। পাশাপাশি শুষ্ক ত্বকের সমস্যাও দূর হবে।
- সকালে করলার রস খেলে পেট পরিষ্কার হয় এবং হজম শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রেও অনেক কার্যকরী এটি। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে করলার জুস খাওয়া যেতে পারে।
- যারা ধূমপান করে তাদের জন্য করলার জুস সেরা ঔষধ। এই জুস শরীরের নিকোটিনের পরিমান কমায়।
- পানির সঙ্গে মধু ও করলার রস মিশিয়ে খেলে অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস, শ্বাসরোগ ও গলার প্রদাহে উপকার পাওয়া যায়।