• ঢাকা
  • শনিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩০, ৪ রজব ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আবারও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের বিষয়ে প্রশ্ন, যা বলল ভারত


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩, ২০২৫, ০৮:৫৭ পিএম
আবারও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের বিষয়ে প্রশ্ন, যা বলল ভারত
রণধীর জয়সোয়াল। ছবি : সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারত এখনো কোনো মন্তব্য করতে প্রস্তুত নয়। এক সপ্তাহ আগে ভ🦂ারত যেমন এই প্রশ্নে নিরুত্তর ছিল, সেই সিদ্ধান্ত থেকে এখনো স✱রে আসেনি।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল সাপ্তাহি𒆙ক ব্রিফিংয়ে এ–সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জা🎐নান।

রণধীর জয়সোয়াল বলেন, “এক সপ🍌্তাহ আগে শেখ হাসি🍸নার প্রত্যর্পণ নিয়ে বাংলাদেশের বার্তা পাওয়ার কথা জানিয়েছিলাম। ওই প্রাপ্তি স্বীকারের বাইরে তেমন কিছু বলার নেই।”

বৃহস্ꦯপতিবার শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ সম্পর্কে সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ সেই দাবি বিধিসম্মতভাবে করেনি। তাছাড়া চুক্তি অনুযায়ী. ওই দাবি গ্রাহ্য না হওয়ার আরও অনেক কারণ আছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওই ♑প্রতিবেদন নিয়ে আজ কোনোরকম আলোকপাত করেননি।

ব্রিফিংয়ে সনাতন ধর্মীয় নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিনের দাবি খারিজ হওয়া নিয়ে প্রশ্ন করা হলে জয়সোয়াল বলেন꧟, “আমরা আগেই বলেছি, ওই ঘটনায় যাদের ধরা হয়েছে, তারা সুবিচার পাবেন। বিচার ন্যায্য হবে।”

ব্রিফিংয়ে তুরস্কের এক সংস্থা থেকে বাংলাদেশের সামরিক ট্যাংক কেনার খবর নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। বাংল🅠াদেশের ওই সিদ্ধান্ত ভারতের প্রতি কোনো বার্তা কিনা, জানতে চাওয়া হলে মুখপাত্র বলেন, “নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়ের ജওপর ভারত সব সময় তীক্ষ্ণ নজর রাখে এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা নিয়ে থাকে।”

এ প♏্রসঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির ঢাকা সফরের সময়ে দেওয়া বিবৃতির কথা নত🍬ুন করে মনে করিয়ে দেন জয়সোয়াল। সেই বিবৃতিতে বলা হয়, ভারত এক গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল ও সব শ্রেণির মানুষকে নিয়ে গঠিত বাংলাদেশ দেখতে চায়। সমর্থন করতে চায়।

জয়সোয়াল বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক গড়ে তোলার আগ্রহের কথাও পররাষ্ট্রসচিব জানিয়ে এসেছেন, যা পারস্পরিক বিশ্বাস ও সম্মানের ওপর ভিত্তিশীল এবং যা পারস্পরিক স্পর্শকাতরতা, উদ্বেগ ও স্বার্থকে গ♚ুরুত্ব দেয়। সম্পর্কের মূল লক্ষ্য দুই দেশের জনগণের কল্যাণ।”

Link copied!