ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্𓂃ꦰরধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। এরপর গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের জেরে তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু ভারত তার ঘনিষ্ঠ মিত্র শেখ হাসিনাকে বিসর্জন দেবে না। ভূ-রাজনৈতিক কারণ বিবেচনায় তারা শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণ করবে না।
উচ্চপর্যায়েরꦡ সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জাღনিয়েছে দ্য ইকোনমিক টাইমস।
ইকোনমিক টাইমসের তথ্যমতে, অন্তর্বর্তী সরকারের চাপ থাকা সত্ত্বেও ভারত এই বিষয়ে (শেখ হাসিনার) দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না। অনুরোধটি তারা সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনা করবে এবং এতে কয়েক🅺 মাস সময় লে𓄧গে যেতে পারে।
ভারত দাবি করে, দেশটির অতিথি গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে, যার মধ্যে দালাই লামাও অন্তর্ভুক্ত। তাছাড়া ভারতে শেখ হাসিনার নির্বাসন এটিই প্রথমবার নয়। 🦂১৯৭৫ সালে তার পিতার হত্যার পর তিনি ভারতে নির্বাসিত ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হাসিনা ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন, উগ্রপন্থিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং ভারতের সঙ্গে উপ-আঞ্চলিক সহ✃যোগিতা বাড়িয়েছেন। এই বিবেচনায় প্র🍨ত্যর্পণ পর্যালোচনায় সময় নেবেন তারা। তাছাড়া ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, ‘রাজনৈতিক প্রকৃতির’ অনুরোধগুলো কার্যকর করার সুযোগও নেই।
সূত্রে বরাতে ইকোনমিক🐬 টাইমস জানায়, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়, তাহলে তার জন্য একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। এ কারণেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইস্যু♔টি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে।