যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে নিরঙ্🗹কুশ জয় পেয়েছে লেবার পার্টি। ৩৩৩টি আসনে জয় পেল দলটি। এদিকে টানা ১৪ বছর পর ক্ষমতা থেকে সরে গেল কনজারভেটিভ পার্টি। বিদায় নিতে হবে প্রধানমন্ত্রীꦫ ঋষি সুনাককে। তিনি পরাজয় মেনে নিয়েছেন।
নির্বাচনের আগেই কনজারভেটিভদের প🌜রাজয় হতে চলেছে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল বুথ ফেরত সমীক্ষায়। সবকিছু ঠিক থাকলে ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার।
শুক্রবার (৫ জুলাই) এক প্রতি🌜বেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
বাংলাদেশ সময় স🦋কাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত বিরোধী দল লেবার পার্টি ৩৬২ আসনে জয়ী হয়েছে। আর কনজারভেটিভ পার্টি ৮৩টি আসনে জয় পেয়েছে। আর লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক ༺পার্টি জয় পেয়েছে ৫১টি আসনে।
সরকার গঠনের জন্য র𒀰াজনৈতিক দলগুলোকে অর্ধেকের বেশি অর♋্থাৎ অন্তত ৩২৬টি আসনে জয় পেতে হবে। লেবার পার্টি ইতোমধ্যেই সেই ম্যাজিক ফিগার পার করেছে। আশা করা হচ্ছে, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাওয়া লেবার পার্টি ৪১০টি আসনে জয় পাবে। আর কনজারভেটিভ পার্টি জয় পেতে পারে ১৩১ আসনে।
নিজের ☂আসনে জয়ের পর স্টারমার বলেছেন, “পরিবর্তনের সূচনা হলো এখান থেকেই। এটা আমাদের জন্য দেওয়ার সময়।”
এবারের নির্বাচনে ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত ৯৮টি রা🍎জনৈতিক দল অংশ নেয়। ৩৫টি রাজনৈতিক꧅ দল মাত্র একজন করে প্রার্থী দেয়।
রেকর্ড𒐪 ভেঙে এবার ৪ হাজার ▨৫১৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। একেকটি আসনে গড়ে ৭ জন করে প্রার্থী। ৩১৭টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ৪৫৯ জন।
যুক্তরাজ্যে এবারের সাধারণ নির্বাচনে বিভিন্ন দলের মনোনয়নে প্রার্থী হন বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক𒐪। এর বাইরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কেউ কেউ। সব মিলিয়ে অন্তত ৩৪ জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
