• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১, ১৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


প্রেগনেন্সিতে অতিরিক্ত ওজন বাড়লে কী হয়?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ২, ২০২৪, ০৯:০৫ পিএম
প্রেগনেন্সিতে অতিরিক্ত ওজন বাড়লে কী হয়?
ছবি: সংগৃহীত

গর্ভকালৗন নারীদের ওজন বেড়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। এই সময় মায়ের খাওয়া দাওয়া বেশি হয়। আর গর্ভের শিশুর ওজন মিলে মায়ের ওজন বেশি হবেই। তাছাড়া গর্ভকালীন হরমোনের তারতম্যও হয়। যা থেকে মায়ের ওজন বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু এই সময় অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলেই বিপত্তি। কারণ গর্ভাবস্থায় ওবেসিটির ফাঁদে পড়েন অনেক নারী। এতে নানা জটিল রোগব্যাধি দেখা দেয়। তাই অতিরিক্ত ওজন থেকে সাবধান করেছেন বি꧋শেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা জানান, নিজের এবং সন্তানের কথা চিন্তা করে নিজের স্বাস𒆙্থ্যের খেয়াল রাখতেꦜ হবে। ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। নয়তো একাধিক সমস্যা দেখা দেবে। যেমন_

ডায়াবিটিস

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ওজন হলে ইনসুলিন রেসিসটেন্স বাড়তে পারে। যে কারণে জেস্টেশনাল⭕ ডায়াবিটিস হতে পারে। গর্ভকালীন ডায়াবিটিস সন্তানের জন্য় খারাপ হয়। এতে জন্মের সময় সন্তানের আকার অপেক্ষাকৃত বড় হতে পারে। সেই সঙ্গে নরমাল ডেলিভারির পরিবর্তে সিজারিয়ানের  প্রয়োজন হয়।

হাইপারটেনশন

গর্ভাবস্থায় ওজন ⛎বেড়ে ওবেসিটির পর্যায়ে গেলে তা গর্ভবতী মা ও সন্তানের স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে। এ সময় বাড়তে পারে রক্তচাপ। হৃদরোগের ঝুঁকিও থাকে। তাই  অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ডায়েটও জরুরি। স্বাস্থ্যকর খাবারই খেতে হবে।

প্রসবোত্তর রক্তক্ষরণ

প্রেগনেন্সিতে ওজন বেড়ে গেলে প্রসবের পরে বড় বিপদ হতে পারে। প্রসবের পর মাত্রা𒐪তিরিক্ত রক্ত ক্ষরণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। স্থূলতার কারণে ডিপ ভেইন থ্রমবোসিসেরও শিকারও হতে পারে। যা মায়ের মৃত্যুর আশঙ্কাও বাড়ায়।

বাচ্চারও ক্ষতি

গর্𒁃ভাবস্থায় অতিরিক্ত ওজনের কারণে বাচ্চারও ক্ষতি হতে পারে। তুলনামূলকভাব𓆏ে আকারে বড় সন্তানের জন্ম হতে পারে। চিকিৎসার পরিভাষায় একে ম্যাক্রোসোমিয়া বলে। যা থেকে প্রসবের সময় নানা জটিলতা হয়।

স্টিলবার্থের আশঙ্কা

গর্ভাবস্থায়ꦑ ওবেসিটির কারণে শিশুর জন্মের আগেই সন্তানহারা হতে পারেন মা। কা🅠রণ প্রসবের আগেই গর্ভে মৃত্যু হতে পারে শিশুর। একে বলা হয় স্টিলবার্থ। গবেষণায় উঠে এসেছে, স্টিলবার্থের অন্যতম কারণই গর্ভাবস্থায় ওবেসিটি। তাই ডাক্তারের পরামর্শে থাকতে হবে।

শিশুর ওবেসিটি

মায়ের ওবেসিটি থাকলে শিশুদেহেও পরিবাহিত হতে পারে। 💛প্রসবের পর থেকেও সদ্যোজাতের শরীরে ওবেসিটি বাসা বাধতে পারে। গবেষণা বলছে, মাতৃত্বকা⛄লীন ওবেসিটি এবং জেস্টেশনাল সুগারের কারণে শৈশবকালীন ওবেসিটির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও শিশু শরীরে মেটাবলিক ডিসঅর্ডারও  দেখা যায়। এর ফলে শিশু টাইপ ২ ডায়াবিটিসের শঙ্কা বাড়ে।

Link copied!