ছোট পর্দার অভিনেত্রী জেবা জান্নাতের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে টেলিভিশন নাটক নির্মাত💜াদের সংগঠন ডিরেক্টরস গি🐼ল্ড। তবে এই নিষেধাজ্ঞা পেশাগত কারণে নয় বরং ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জেরে বলে মনে করছেন অভিনেত্রী। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে মুখ খুলেছেন নবাগত এই অভিনয়শিল্পী।
এক সাক্ষাৎকারে জেবা বলেছেন, “রাশেদা আক🥀্তার লাজুক ভাবির স্বামী পরꦆিচালক সাজ্জাদ হোসেন দোদুল প্রেম করতে চেয়েছিলেন। প্রস্তাব গ্রহণ না করার কারণেই পেছনে লেগেছেন তারা।”
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পরিচালক দোদুল। তিনি বলেন, “তার অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমাকে নিয়ে মিথ্যা ন𒊎াটক সে সাজাচ্ছে। মিথ্যা ঘটনা সে তৈরি করছে। জেবা হয়তো ভাইরাল হতে চাচ্ছে। কিংবা তার নিষেধাজ্ঞার গুরুত্ব কমাতে এ ধরনের কাজ সে করছে।”
সম্প্রতি টেলিভিশন নাটক নির্মাতাদের সংগ﷽ঠন ডিরেক্টরস গিল্ড এক বিবৃতিতে জানায়, অসহযোগিতা ও অসদাচরণের কারণে জেবা জান্নাতকে কোনো ধরণের কাজে অভিনয়ের জন্য আগামীতে নেওয়া হবেনা।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, তার বিরুদ্ধে আনীত আমাদের সম্মানিত সদস্য রাশেদা আ⛦ক্তার লাজুকের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগটি নিষ্পত্তিতে কোনোরূপ সহযোগিতা না করায় ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের সকল সদস্য অভিনয়শিল্পী হিসেবে আপনাকে টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমে সকল প্রকার নির্মাণ থেকে বিরত থাকবে। সিদ্ধান্তটি ২০ জুন ২০২৩ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
এদিকে এই বিবৃতি দেওয়ার পরেই মুখ খুলেছেন জেবা। তিনি বলেন, “বুঝতে পারছি না আম💃ি কেন নিষিদ্ধ হলাম। বছর খানেক আগে সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের কয়েকটা কাজ করেছি। এরপরই ওনার 🐭ওয়াইফ লাজুক ভাবির একটা সিরিয়ালে কাজের কথা বলেন, তো আমি কাজটা করতে রাজি হই।”
জেবা বꦿলেন, “একদিন আমার শুধু একটা❀ দৃশ্য বাকি ছিল শেষের দিকে। কিন্তু তারা ট্রান্সপোর্ট না পাঠানোয় আমি যেতে পারিনি। এতে তারা আমাকে থ্রেট দেন। আমি পরে ওনাদের সঙ্গে কাজ করা বন্ধ করে দিই।”
অভিনেত্রী আরও বলেন, “ওই ঘটনার পরে লাজুক ভাবির হাজবেন্ড আমাকে ফোন দিয়ে বলেন, আমি যদি ওনার সঙ্গে ফ্রেন্ডশিপ করি বা প্রেম করি তাহলে সব কিছু ঠিক করে দেবেন। লাজুক ভাবির হাসব্যান্ড যে বাজে অফার দিয়েছিলেন তা আꦡমি অ্যাকসেপ্ট করিনি। এরপর থেকেই আমার পেছনে লেগেছেন তারা।”
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকট🍨কে পরিচিতি পাওয়া জেবা জান্নাতকে জয়নাল হাজারির ফেসবুক টকশোতে প্রথমবারের মত দেখা গিয়েছি♍ল। এরপরে টেলিভিশন নাটক কাজ করা শুরু করেন তিনি।