অভিনয় ও গানের পাশাপাশি রাজনীতিতেও রয়েছেন আলোচিত-সমালোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। একাধিকবার করেছেন নিꦫর্বাচনকরে হেরেছেনও। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ন🌟তুন উপদেষ্টা নেওয়ার হিরিক যখন চলছে ঠিক তখন নতুন বার্তা দিয়ে আলোচনায় এলেন হিরো আলম।
জানিয়েছেন, 𝔍অনেকেই নাকি তাকে উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চায়। হিরো আলম বলেন, ‘গত দুইদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ফোনে কল আসছে, ফেসবুকে পোস্ট করছে, ভাই আপনাকে উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চাই।’
চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়𒁃ার ফা☂রুকীর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়া প্রসঙ্গে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে নানা তর্ক-বির্তক চলছে। এর𒆙 পাশাপাশি ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন অনেকে।
এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর রামপুরায় নিজ অফিসে সংবাদ সম্মꩲেলন করে হিরো আলম বলেন, “ছাত্র আন্দোলনে ফারুকী ভাইয়ের কোনো ভূমিকা দেখিনি, মাঠে দেখিনি। দু-একটি স্ট্যাটাস দিতে দেখেছি। জনগণ মনে করে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ভাইয়ের চেয়ে হিরো আলম যোগ্য, কারণ হিরো আলম আন্দোলনের সময় মাঠে ছিল। জনগণ ফারুকী ভাইকে মেনে নেয়নি।”
যেসব ছাত্র শহীদ হয়েছেন, তাদের পরিবারের কাউকে উপদেষ্টা করা যেত উল্লেখ করে আলোচিত এ কনটেন্ট ক্রিয়েটর বল💞েন, “তাকে যে উপদেষ্টা বানিয়েছেন এর আগে কী একবারও জনগণের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেꦐছিলেন? সে দেশের জন্য কী করেছে?”
রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জানিয়ে হিরো আলম 𒆙বলেন, “আমি রাজনীতিতে আর ফিরব না। আমাকে নিয়ে আজেবাজে মন্তব্য কেউ করবেন না। কারণ আমি যদি উপদেষ্টা হতে চাই আপনারা বলবেন♛ হিরো আলমের যোগ্যতা নেই, দেশের একটা অযোগ্য লোককে স্থান দিল আবার।”
শিক্ষা আর চেহারা ছাড়া কোনোদিকেই নিজে অযোগ্য নন দাবি করে এই অভিনেতা বলেন, “হিরো আলম রাজনীতির মাঠে কথা বলতে পারে, বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে। যেকোনো অন্য🍃ায়-অত্যাচারের প꧑্রতিবাদ করে। এমন সবদিকেই যোগ্যতা আছে তার। শুধু দুইটা যোগ্যতা নাই- হিরো আলমের লেখাপড়া নাই, হিরো আলম দেখতে সুন্দর না।”