একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা মাসুদ আলী খান মারা গেছেন বৃহম্পতিবার (৩১ অক্টোবর)। &✃nbsp;শুক্রবার (১ নভেম্বর) মানিকগঞ্জের নিজ গ্রামে সমাহিত করা হয়েছে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন তার সহকারী রবিন মন্ডল।
তিনি জানান, শুক্রবার বা🃏দ জোহর মানিকগঞ্জের খান বানিয়াপাড়া গ্রামে মাসুদ আলী খানের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরপর সেখানে তাকে সমাহিত করা হবে।
এদিকে অভিনেতার সহকারী রবিন মন্ডল জানান, গ🔴ত ৬ অক্টোবর ৯৬ এ পা রেখেন মাসুদ আলী খান। বেশ কিছুদিন যাবৎ অসুস্থ ছিলেন প্রবীণ এই শিল্পী। চিকিৎসার জন্য কয়েকবার নেয়া হয়েছিলো হাসপাতালে। চলছিলো ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা।
মাসুদ আলী খান ১৯৫২ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। দুই বছর পর জগন্নাথ কলেজ থেকে বিএ পাস করেন। ১৯৬৪ সালে ঢাকায় টেলিভিশন কেন্দ্র 💟স্থাপিত হওয়ার পরপর নূরুল মোমেনের নাটক ‘ভাই ভাই সবাই’ দিয়ে ছোট পর্দায় মাসুদ আলী খানের অভিষেক হয়। আর সাদেক খানের ‘নদী ও নারী’ দিয়ে বড় পর্দায় তাঁর পথচলা শুরু।
মাসুদ আলী খান ১৯৫৫ সালে বিয়ে করেন তাহমিনা খানকে। ব্যক্তিজীবনে এই অভিনেতার🍎 এক ছেলে ও এক মেয়ে। চাকরি জীবনে সরকারের নানা দপ্তরে কাজ করেছেন। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সচিব হিসেবে চাকরি থেকে অবসর নেন। প🏅াঁচ দশকের বেশি সময় ধরে একের পর এক বৈচিত্র্যময় চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাসুদ আলী খান।