চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) ৭৫ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১১ শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবককে মুচলেকা দিতে হবে। ছাত্রাবাসে অবৈধ প্রবেশ, কক্ষ দখল, মারধর💝, নিষিদ্ধ থাকার পরও রাজনীতিতে যুক্ত থাকাসহ বিভিন্ন কারণে একা♏ডেমিক কাউন্সিলের সভায় এই শাস্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
স🧜োমবার (২৮ অক্টোবর) বিজ্ঞপ্তি আকারে তা প্রকাশ করা হয়। আজ থেকে এই শাস্তি কার্যকর হবে।
শিক্ষার্থীর মধ্যে দুই বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়🤪 ৭ জনকে। ১৫ জনকে দেড় বছরের জন্য, ৩৯ জনকে এক বছরের জন𝐆্য, ১৪ জনের জন্য ৬ মাসের জন্য বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়।
শাস্তিপ্রাপ্তদের বেশির ভাগই সম্প্রতি নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থক। তারা নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর অনুসার🐓ী হিসেবে পরিচিত। সর্বোচ্চ দুই বছর থেকে ছয় মাসের বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে তাদের।
বি⛎জ্ঞপ্তিতে অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন ও চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তাসলিম উদ্দীনের স্বাক্ষর রয়েছে। ৮৬ জনের মধ্যে যারা ইতিমধ্যে এমবিবিএস পাস করে ইন্টার্ন করছেন, তাদের বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এর মধ্যে ১৭ জন বিডিএসের শিক্ষার্থী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তাসলিম উদ্দীন বলেন, যাদের বিরুদ্ধে শাস্🥀তিমূলক ব্য🦹বস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪ জন ইন্টার্ন রয়েছেন। তাদের শাস্তি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়ন করবে। ১২ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী চমেক একাডেমিক কাউন্সিল এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা অনুমোদন করেছে।