জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা অপু ব🐼িশ্বা🦄সের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন প্রযোজক সিমি ইসলাম কলি। গেল ২৪ আগস্ট ঢাকার একটি আদালতে মামলাটি করা হয়। মামলা নম্বর ১১৩৬/২০২৪। এতে অপু ছাড়াও মামলায় আলোচিত-সমালোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম ও জাহিদুল ইসলাম আপনের নাম রয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, তার (সিমি) ইউটিউব চ্যানেলটি হ্যাক করেছেন🐭 অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলাম আপন। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যেই সাধারণ ডায়েরি ও প্রযোজক সমিতির মাধ্যমে সুরাহা করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু কোনো সমাধান না পেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। পাশাপা🎃শি মামলায় আরো অভিযোগ করেন, হিরো আলমের মাধ্যমে সমাধানের নাম করে তার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছেন অপু বিশ্বাস।
বিষয়টি নানা মাধ্যমে জান📖তে পেরে এবার মামলা প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন জনপ্রিয় এই নায়িকা। বিষয়টি নিয়ে দেশের এক গণমাধ্যমে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আর পারি না এই মহিলাকে (সিমি ইসলাম কলি) নিয়ে। উনার তো সব কিছু দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আবার মামলা কিসের! আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। 𝔉এসব তো ফাজলামো।’
হিরো আলোমের কথা এলে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘এখানে হিরো আলম এলো কোথা থেকে, এটা সিমিই ভালো বলতে পারবেন। আমি তাকে ঠিকঠাকভাবে চিনিও না। আমি কী উত্তর দিতে পারি বলেন। সে টাকা কোথায় দিয়েছে কেন দিয়েছে—আমি কিছুই জানি না। 🍬এখন এꦿসব মনগড়া কথা বলছে কেন।’
এই নায়িকা আরো বলেন, “অফিশিয়ালি ইউটিউব চ্যানেল নিয়ন্ত্রণ করেন আমার অ্যাডমিন। হয়তো নাম আমার। মালিকানা আমার। কিন্তু আমি এসব নিয়ন্ত্রণ করি না। অন্য ⛦সংস্থা দিয়ে চালাই। যদি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হতো তাহলে আমি বলতে পারতাম।”
ঢালিউড কুইন বলে♒ন, “আমি যতটুকু জানি তিনি (সিমি) বুদ্ধিমান। তার মাথায় এসব কে ঢোকাচ্ছে, কেন ঢোকাচ্ছে জানি না। তিনি যদি চলচ্চ🐲িত্রেই কাজ করতে চান তাহলে এসব নিয়ে কেন বিতর্ক সৃষ্টি করছেন। আর তিনি টাকা কোথায় দিয়েছেন না দিয়েছেন কী সব বানোয়াট কথা ছড়াচ্ছেন।”
বিষয়টি নিয়ে অপু কোনো আইনি পদক্ষেপ নিতে চান কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি🦩 বিষয়টি নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে তারপর জানাব।’
এদিকে মামলা প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে প্রযোজক সিমি বলেন, ‘ইউটিউব চ্যানেলটি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বহুদিন অপুর কাছে গিয়ে অনুরোধ করেছি। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। আমার হয়ে 🐠ꦉপ্রযোজক নেতা খোরশেদ আলম খসরু ভাইও অপুর সঙ্গে কথা বলেছে। কিন্তু তার কথাও সে রাখেনি।’
তিনি আরো বলেন, ‘একদিন হিরো আলম আমাকে ফোন করে বলে, আমি রাজি হলে অ𝕴পুর সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করে দেবেন। আমার মনে হয়, অপুই তাকে ফোন দিতে বলেছেন আমাকে। এরপর টাকার বিনিময়ে চ্যানেলটি ফিরে পেলেও ভিডিওগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়। বিষয়টি হিরো আলমকে জানালে তিনি বলেন, দেখছি কী করা যায়। এরপর আর কোনো খবর নেই🍒।’
গত বছর আগস্টে ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক করার অভিযোগে অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন স♛িমি।