সদ্য সম💮াপ্ত অক্টোবরে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। এ মাসে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। এ প্রসঙ্গে যুক্তি দেখিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সালেহউদ্💦দিন আহমেদ বলেন, “মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, তবে এটা অস্বাভাবিক না। বৈশ্বিকভাবে প্রবণতা এমনই। বাংౠলাদেশে বেড়েছে বন্যা, মজুরি বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতির ভিত্তিকে নিয়ন্ত্রণ না করা ইত্যাদি কারণে। তবে এটা সাময়িক।”
বৃহস্পত♊িবার (৭ নভেম্বর) সচিবালয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ে এক 🦂সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “মূল্য꧙স্ফীতি ও পণ্যের মূল্যকে 𓄧এক করে দেখা যাবে না। কিছু ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি কমলেও পণ্যের মূল্য বেড়েছে।”
এর আগে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর হালনাগাদ তথ্যে জানানো হয়, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। অক্টোবরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে। এ ছাড়া গড় মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বরে ছিল🍸 ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। অক্টোবরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দ♉শমিক ৮৭ শতাংশে।
এদিকে, মূল্যস্ফীতি কমিয়ে পণ্যের দাম সহনশীল করতে দুই তিন বছর লাগবে বলে জানিয়🥂েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।
আহসান🥀 এইচ মনসুর বলেন, “বর্তমানে ফরেন এক্সচেঞ্জের কোনো সংকট নেই। যে কেউ এলসি খুলতে পারবেন। বাজারে টাকা পাবেন না, কিন্তু ডলার পাবেন। এখানে একটা বড় পরিবর্তন হয়েছে।”