লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় সু🎃পারি বাগানে বস্তায় আদা চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন নারী উদ্যোক্তা ময়না বেগম। তাকে দেখে এখন অনেক কৃষক এ পদ্ধতিতে আদা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠে🍸ছেন।
ময়না বেগ𒀰ম লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী (ভারত-বাংলাদেশ বিনিময়কৃত সিটমহল) এলাকার আজম আলীর স্ত্রী।
নিজের উদ্যোগ নিয়ে ময়না বেগম বলেন, “আমি আনসার ভিডিপির মৌলিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করি। সেখানে একদিন কৃষি অফিসার প্রশিক্ষণ দেন, কীভাবে সুপারি বাগানে বস্তায় আদা চাষ করা যায়। আমার বাগানে 💫অনেক ফাঁকা জায়গা আছে, এগুলো অব্যবহৃতই থাকে। পরে সুপারি গাছের ফাঁকে ৩০ শতক জমিতে বস্তায় আদা চাষ শুরু করি। এখন পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচের বিপরীতে আদা চাষে প্রায় তিন লাখ টাকা আয়ের আশা করছি।”
আদা চাষ সম্পর্কে এই নারী উদ্যোক্তা জানান, আদা চাষে পরিমাণ মতো জৈব ও রাসায়নিক সার এবং দানাদার কীটনাশক বেলে দো-আঁশ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে বস্তায় ভরেছেন। প্রত্যেক বস্তায় তিনটি করে আদার গাছ আছে। সুপারি গাছের ফাঁকে সারিবদ্ধভাবে রেখেছেন এক হাজার ৮০০ বস্তা। সাধারণভাবে আদা চাষের চেয়ে এই পদ্ধতিতে ফলন বেশি হয়।