মিয়ানমার সীমান্ত🍌ে চরম উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ইতোমধ🌜্যে কক্সবাজারের টেকনাফের নাফনদী ও সাগরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে সব ধরনের নৌযান চলাচল। এছাড়া মাছ শিকার করতে যাওয়া জেলেদেরও সতর্কভাবে চলাচলের জন্য বলা হয়েছে।
সোমবার ও মঙ্গলবার (৯ ও ১০ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত বিষয়ে স🔯তর্ক করে মাইকিং করা হয়।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন জানান,🐎 মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের চলমান সংঘাত ও বর্তমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফনদে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও কোস্টগার্ড সদস্যরা টহল জোরদার করেছেন।
সেন্টমার্টিন সার্ভিস ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমদ জানান, বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ইউএনও কার্যালয় থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এর আগে, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে ট্রলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে, বুধবার সকাল থেকে সেন্টমার্টিন ও টেকনাফ থেকে কোনো ট্রলার ছাড়া যাবে না বলে জানানো হয়। এ 𒅌নৌপথে ২৭টি 💮সার্ভিস ট্রলার ও ৪৭টি স্পিডবোট রয়েছে।
বিজিবি-২ টেকনাফ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর সৈয়দ ইশতিয়াক মুর্শেদ ▨মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেন, মি🌞য়ানমারের রাখাইন রাজ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্ত এলাকায় নাফনদীতে টহল জোরদার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সীমান্তে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তায় বিজিবি দিনরাত ২৪ ঘণ্টা জলে ও স্থলে টহল পরিচালনা করছে। এ ছাড়া সীমানꦚ্তের যে কোনো পরিস্থিতি ম🐠োকাবিলায় বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানেও রয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েক মাস ধরে মিয়ানমারের জান্তার সঙ্গে লড়াইয়ের পর রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি করেছে আরাকান আর্মি। সোমবার আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যেই বিজিবি সীমা🃏ন্তে টহল জোরদারের খবর জানিয়েছে।