পৌষের বাকি এক মাসের বেশি কিছু সময়। এখন চলছে কার্তিকের শেষ সময়। এরই মধ্যে প্রকৃতিতে পাওয়া যাচ্ছে শীতের আমেজ। আর শীত মানেই নানা স্ব𒉰াদের পিঠার উৎসব। সামান্য শীতের আমেজেই ভোলার শহরের অলি-গলির ফ✤ুটপাথে জমে উঠেছে ভাপা ও চিতাই পিঠা বিক্রির ধুম। সন্ধ্যার পর পরেই ভাপা ও চিতাই পিঠা বিক্রির দোকানগুলোতে পিঠার স্বাদ নিতে ভিড় করেন বিভিন্ন বয়সের নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের সদর রোড, গার্লস স্কুলের মোড়, নতুন বাজার,🦂 সদর হাসপাতালের সামনে, যুগিঘোল, কালীনাথ বাজারের বিভিন্ন অলি-গলির ফুটপাতে ও মোড়ে মোড়ে চলছে ভাপা পিঠা বিক্রির ধুম। ভাপা পিঠার পাশাপাশি বিক্রি করছে চিত🎐াই পিঠাও।
পিঠা বিক্রেতারা বলেন, “আমরা সারাদিন বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকি, অবসর সময় বাড়তি আয়ের জন্য বিকেল বেলা পিঠা বানানো নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। নতুন চালের গুড়া ও নতুন খেজুরের গুড় দিয়ে খুব যত্নে তৈরি করা হয়। পিঠাকে সুস্বাদু করার জন্য নারকেল ও গুড় ব্যবহার করা হ🍌য়। পিঠার সঙ্গে বাড়তি হিসেবে মরিচ, সরিষা, শুটকি, ধনেপাতা ও কালিজিরা ভর্তা ফ্রি দেওয়া হয়।”
হেলাল উদ্দিন নামের একজন পিঠা খেতে খেতে বলেন, “সব ধরনের ক্রেতাদের দেখা যায় এখানে পিঠা খেতে আসেন। আবার কেউ কেউ বাড়িতে ছেলেমেয়েদের জন্যও পিঠা কিনে 🐈নিয়ে ꩲযান। ব্যস্ততার কারণে বাড়িতে পিঠা খাওয়ার সময় হয়ে ওঠে না। তাই এখানে সেই স্বাদ নেওয়ার চেষ্টা করছি।”
পিঠা বিক্রেতা ইব্রাহিম খলিল জানান, শীত আসতেই দোকানে কাজের চাপ অনেক। ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে ব্যস্ত সময় পার হয়। প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলে পিঠা বানানো ও বিক্রি। তবে শীত মাত্র শুরু। এ কারণে কেনাবেচা একট🐬ু কম।