• ঢাকা
  • সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩১, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


এখনো বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পদ্মাপাড়ের দেড় হাজার পরিবার


চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪, ০২:৫৩ পিএম
এখনো বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পদ্মাপাড়ের দেড় হাজার পরিবার

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীর তীব্র স্রোতের কারণে বিভিন্ন এলাকায় বৈদ্য🐈ুতিক ౠখুটি ভেঙে পড়েছে। এতে বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে চরাঞ্চলের প্রায় দেড় হাজার পরিবার।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বাবুপুর, 🅰সাত্তার মোড়, নিশিপাড়া, কদমপাড়া, সেতারাপাড়া শেয়ালপাড়া ও চরললক্ষীপুরসহ বেশ কিছু গ্রামে এখনো বিদ্যুৎ নেই। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন পদ্মাপারের বাসিন্দারা। তবে নদীর পানি কমলে অফগ্রীড এলাকায় বিদ্যুৎ লাইন মেরামত করতে প্রায় মাস খানেক সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তারা।

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, পদ্মা নদীর তীব্র স্রোতের কারণে বৈদ্যুতিক খুটি পড়ে যাওয়ায় এলাকা বিদ্ౠযুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটেছে। বেশি সমস্যা হচ্ছে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ায়। আর নিজ এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকার কারণে ব্যাটারিচালিত ভ্যান চালকরা শহরে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে ভ্যান চার্জ করতে যেতে হচ্ছে। এতে একদিকে অনেকে কিছুটা কর্মহীন হয়ে পড়ছেন, আবার আর্থিকভꦡাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

এদিকে খুটি পড়ে যাওয়ার বিষয়টি সঙ্গে স✅ঙ্ꦚগে পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তাদের জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি বলে অভিযোগ গ্রামবাসীর।

এ বিষয়ে পাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক বলেন, “প্রায় এক মাস আগে পদ্মা নদীর তীর🤡ে সাত্তার মোড়ের একটি খুটি স্রোতের কারণে নদীতে পড়ে যায়। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানোর পরও মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এতে প্রচন্ড গরমে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে এই এলাকার বাসিন্দাদের। বিদ্যুতের অভাবে দোকান ও বাসাবাড়ির ফ্রিজের খাবারও নষ্ট হচ্ছে।”

তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, “আকস্মিক পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি হলে শিবগঞ্জের সাত্তারের ঘাট এলাকায় ভাঙন সৃষ্টি হয়। এ🐼তে সেখানে থাকা এক জোড়া বৈদ্যুতিক খুঁটি হেলে পড়ে। যার কারণে সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পক্ষ থেকে মাইকিং করে অফগ্রিড এলাকা নিশিপাড়া চরে প্রায় দেড় হাজার গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। বর্তমানে সেখানে শুকনো জায়গা না 🐷থাকায় ও স্রোতের কারণে খুটিটি পুনরায় স্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। নদীতে পানি কমলে দ্রুতই ওই লাইন মেরামত করে নিশিপাড়া চরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে।” 

Link copied!