• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পরকীয়ার টানে দুই সন্তানের জননী উধাও!


ফরিদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২২, ০৬:২৪ পিএম
পরকীয়ার টানে দুই সন্তানের জননী উধাও!

বিয়ে হয়েছে ১৫ বছর আগಌে। বিয়ের চার বছরের মাথায় বিদেশে পাড়ি জমান স্বামী ইমরান মাতুব্বর (৪০)। এখনো তিনি দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। তাদের ১৫ বছরের দাম্পত্য জীবনের ১০ বছরই স্বামীবিহীন কেটেছে স্ত্রী সাহেদা বেগমের (৩৫)। এরই মধ্যে প্রতিবেশী এক কৃষক যুবকের সঙ্গে পরকিয়ায় জড়িয়ে পড়েন তিনি। অবশেষে ওই যুবকের 🔥হাত ধরেই সাহেদা উধাও হয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত চার দিন আ⭕গে পরিবারের সবার চোখ ღফাঁকি দিয়ে তারা পালিয়ে গেলেও বিষয়টি জানাজানি হয় বেশ কিছুদিন আগে।

ঘটনা ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কুমারপট্টি গ্রামের। প্রবাসী ইমরান মাতুব্বর কুমারপট্টি গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস মাতুব্বরের ছেলে। ঘটনার আদ্যোপান্ত জানতে ওই গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বললে𒁃 এসব তথ্য 𓄧বেরিয়ে আসে।

প্রবাসী ইমরানের মা নিহারুন বেগম জানান, ১৫ বছর আগে ত🌟ার ছেলে ইমরানের সঙ্গে একই উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের নটখোলা গ্রামের মৃত আলম মোল্যার মেয়ে সাহেদা বেগমের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ইমরান-সাহেদার দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে। বিয়ের ৫ ﷺবছর পর ইমরান বিদেশে (ওমান) চলে যান। গত ১০ বছর ধরে তিনি বিদেশে রয়েছেন। এর মধ্যে আড়াই বছর আগে একবার দেশে এসে মাসখানেক ছিলেন। তারপর আবারও চলে যান।

নিহারুন বেগম বলেন, “ছেলের বিদেশে থাকার সুবাধে সাহেদা প্𓃲রতিবেশী ওসমান ব্যাপারীর ছেলে আলম ব্যাপারীর সঙ্গে পরকিয়ায় জড়িয়ে যান। আলম অবিবাহিত ও কৃষি কাজ করেন। প্রায়ই আলম আমাদের বাড়িতে এসে আড্ডা দিতেন। আমরা বাধা দেওয়ার প💯রেও কেউ তোয়াক্কা করেনি।”

মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে সাহেদা স্বর্ণের জিনিস ও নগদ টাকা নিয়ে বাড়ি থেকে ব꧂ের হয়। এরপর থেকে তাꦯর প্রেমিক আলমও বাড়িতে নেই।

খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়ඣ, সাহেদা আলমের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। এ ꧅ঘটনায় বুধবার (৫ অক্টোবর) মামা লিঠু মোল্যা সালথা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।

সাহেদার ছেলে সজিব বলেন, “আমার মা বাড়িতে থেকে যাওয়ার সময় আমার ছোট ভাই পাঁচ বছ🍌র বয়সী সুহানকে ১০ টাকা হাতে ধরিয়ে বলে, ‘যাও বাড়িতে যাও।’ এরপর তিনি আর বাড়িতে ফিরেনি। আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, আমার মা প্রতিবেশী আলমের সঙ্গে চলে গেছে।”

এ বিষয় প্রেমিক আলম ব্যাপারীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া  যায়নি। তার বাড়িতে গিয়েও কোনো পুরুষ মানুষের দেখা মেলেনꦜি।

বাড়ির মহিলারা বলেন, “এ ব্যাপারে আমরা কিছু জানি না। কিন্তু আলম কয়েকদিন ধরে বাড়িতে নেই। কোথায় আছে তাও জানিꦫ না।”

অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর🦂্তা সালথা থানার এসআই আব্দুল বাছেদ বলেন, “আলমের পরিবার ছেলে ও ওই নারীকে উদ্ধার করে দিতে চেয়েছেন। তাদের উদ্ধারের পর কিไ করা যায় তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।” 

Link copied!