যশোরে সবজির বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে🎀। এতে বিপাকে পড়🉐েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রতিনিয়ত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সবাইকে।
বুধবার (৯ অক্টোবর) সরেজমিনে শার্শা উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকা, পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৮০-২৯০ টাকা, টমেটো কেজি ১৪০-১৫০ টাকা, কলা ৭০-৭৫ টাকা কেজি, পলটের কেজি ৫০-৬০ টাকাಞ ও বেগুন কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকায়। এছাড়া রসুন ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির এমন চড়া দামে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। সবজি কিনতে আসা আবু সালেহিন বলছেন, “প্রথমে ভাবছি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের বাজারে সিন্ডিকেট থাকবে ন🐓া, পরিস্থিতি স্বাভাবিক সব কিছুর দাম কমে আসবে। কিন্তু এখন দেখছি ভিন্ন চিত্র। সব কিছুর দামইཧ এখন দ্বিগুণের বেশি।”
আল-আলামিন নামের এক ক্রেতা জানান, তিন সদস্যের পরিবারে তিনিꦺই একমাত্র উপার্যনক্ষম ব🔯্যক্তি। দৈনিক চারশ টাকা আয় করেও সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাকে। নিত্য প্রয়োজনীয় সবকিছুর দাম আগুন ছোঁয়া।
সাইফুল ইসলাম নামের আরেক ক্রেতা বলেন, “সবজির বাজারে সব সবজির দাম দ্বিগুণ। গত সপ্তাহে পটলের কেজি ছিল ১৫-২০ 🍨টাকা কেজি, সেখানে মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে তিনগুণ দাম বৃদ্ধি পেয়ে🐷 হয়েছে ৬০-৭০ টাকা কেজি। এভাবে প্রতিটি সবজির দামই বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা বাঁচব কীভাবে।”
বিক্রেতাদের দাবি গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে সবজির ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। যার কারণে বাজারে সবজির ♎চরম সংকট দেখা দিয়েছে। একদিকে চাহিদা অনুযায়ী সবজি না থাকা এবং উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সবজির দাম একটু বেশি।