• ঢাকা
  • বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সুন্দরবনে ৩ মাস পর্যটক প্রবেশ ও মাছ ধরা নিষেধ


মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুন ১, ২০২২, ০৬:২২ পিএম
সুন্দরবনে ৩ মাস পর্যটক প্রবেশ ও মাছ ধরা নিষেধ

সুন্দরবনে আগামী তিন মাস (১ জুন-৩১ আগস্ট) সব নদ-নদ꧅ী ও খালে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে বন বিভাগ। ✨মাছ আহরণ বন্ধের পাশাপশি সুন্দরবনে পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধও করা হয়েছে। এ জন্য সুন্দরবনে প্রবেশের জন্য সব পাস ও পারমিট দেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে।

সুন্দরবনে মৎস্য সম্পদ রক্ষায় ২০১৯ সাল থেকে বন বিভাগ প্রতি বছর ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সব নদী ও খালে মাছ আহরণ বন্ধ রাখে। সুন্দরবনে গত বছর দুই মাস মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকলেও এ বছর তা আরও এক মাস বাড়ানো﷽ হয়েছে।

সুন্দরবনের ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশ অংশে পানির পরিমাণ ১৮ শত ৭৪.১ বর্গকিলোমিটার। যা সমগ্র সুন্দরবন আয়তনের ৩১.১৫ ভাগ। সুন্দরবনের পানির ভাগকে বলা হয় মৎস্য স📖ম্পদের ভান্ডার। সুন্দরবনের পানিভাগে ২১০ প্রজাতির সাদা মাছ, ২৪ প্রজাতির চিংড়ি, ১৪ প্রজাতির কাঁকড়া, ৪৩ প্রজাতির মালাস্কা ও এক প্রজাতির লবস্টার রয়েছে।

জুন থেকে আগস্ট এই তিন মাস মাছের প্রজনন মৌসুমে সুন্দরবনের নদী খালে থাকা বেশির ভাগ মাছের ডিম থেকে জন্ম নিয়ে থাকে মাছ। এ সময় মাছ ধর๊া বন্ধ থাকলে সুন্দরবনের নদী খালে যেমন মাছ বৃদ্ধি পাবে, তেমনি অন্যান্য প্রাণি ও উদ্ভিদসহ সব জীবের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে সুন্দরবন বিভাগ।

বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মাদ বেলায়েত হোসেন জানান, সুন্দরবনে মৎস্য সম্পদ রক্ষায় ইন্টিগ্রেটেড রিসোর্সেস ম্যানেজমেন্ট প্যানেলের (আইআরএমপি) সুপারিশ অনুযায়ী ২০১৯ সাল থেকে এই বনে প্রতি বছর ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন༺্দরবনের সব নদী ও খালে মাছ আহরণ বন্ধ থাকে।

Link copied!