দিনাজপুরের মধ্যপাড়ায় অবস্থিত দেশের একমাত্র পাথর খনিতে ব্যবহৃত বিস্ফোꩵরক (অ🅘্যামোনিয়াম নাইট্রেট) সংকটে পড়ায় আবার উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
শনিবার (১২ মার্চ) ๊নিতে ব্যবহৃত বিস্ফোরক (অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট) সংকটের কারণে তা বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
এদিন সকাল থেকে খনির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া-ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি) উৎপা🎀দন বন্ধ করে দেয়। পেট্রোবাংলা এই তথ্য নিশ্চিতꦛ করেছে।
খনি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পাথর উত্তোলন কাজের জন্য অ্যামোনিয়াম নাইট্রে🦄ট একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান। চুক্তি অনুযায়ী খনি কর্তৃপক্ষ সময়মতো জিটিসিকে চাহিদা মাফিক অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট সরবরাহ করবে। কিন্তু গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে খনি কর্ত💦ৃপক্ষ (এমজিএমসিএল) জিটিসিকে চুক্তি মোতাবেক সময় মতো অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট সরবরাহ করতে পারেনি।
গত ২১ 🧸অক্টোবর থেকে খনির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের তাগাদা সত্ত্বেও যথাযথ সহযোগিতার অভাবে বর্তমান এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে মধ্যপাড়া পাথর খনির মহাব্যবস্থাপক (ইউজিওএন্ডএম) মো. আবু তালেব বলেন, “কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ভারত থেকে এসব বিস্ফোরক আমদানি করা হয়। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পরিবহন সংকট সৃষ্টি হওয়ায় বিস্ফোরক আমদানিতে বিলম্ব হচ্ছে।&rd♔quo;
তবে এ মাসের শেষ সপ্তাহ নাগাদ থাইল্যান্ড থেকে বিস্ফোরকের একটি চালান বাংলাদেশে পৌঁছাবে বলে তার🍨া আশা করছেন। তখন উৎপাদন পুনরায় শুরু হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
এর আগে ২০০৭ সালে মধ্য🐈পাড়া পাথর খনিতে বাণিজ্যিকভাবে পাথর উত্তোলন শুরু হয়। প্রথম অবস্থায় খনি থেকে দৈনিক এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টন শিলা উত্তোলন করা হতো। পরে তা নেমে আসে ৫০০ টনে। প্রায়ই নানা কারণে বেশ কয়েক বার বন্ধ থাকে শিলা পাথর উত্তোলন।