• ঢাকা
  • বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হাতেনাতে গ্রেপ্তারের দুদিনেই ডাকাতের জামিন, জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ


পাবনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪, ০৩:৫৮ পিএম
হাতেনাতে গ্রেপ্তারের দুদিনেই ডাকাতের জামিন, জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

পাবনার সোনাপট্টিতে ডাকাতি করতে এসে জনতার হাতে ধরা পড়া আসামির দুই দিনের মধ্যেই জামিন হওয়ায় নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন পাব🍌নার জুয়েলার্স মালিকরা। আসামির জামিন বাতিল ও নিরাপত্তার চেয়ে ♔বিক্ষোভ করেছেন সোনা ব্যবসায়ীরা।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে পাবনা শহরের সোনাপট্টিতে ব্যবসায়ীরা এই বিক্ষোভ করেন। এর আগে সকালে পাবনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি-১ আদালত অভিযুক্ত আসামিদের জামিন দেন। এই খবরের পরই ব্যবসায়ীরা 🍃বিক্ষোভ শুরু করেন।

ব্যবসায়ীরা জানান, গত ২০ ডিসেম্বর সকালে পাবনার হেমায়েতপুরের শানিকদিয়ার এলাকার মেহেদী হাসান ও তার লোকজন অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সোনাপট্টির রজব আলী কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলায় রফিকুল ইসলাম পান্নার দোকান ভাঙচুর করে ডাকাতির চেষ্টা করেন। এসময় আশাপাশের লোকজন এগিয়ে পালানোর সময় ডাকাত দলের সদস্য আব্দুল খালেক নামের একজন জনতার হাতে ধরা পড়েন। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পরের দিন প্রধান অভিযুক্ত মেহেদী হাসানসহ কয়েক༺জন আবারও এসে সোনাপট্টিতে হুমকি-ধামকি দেওয়ার চেষ্টা করলে স্থানীয় জনতা মেহেদীকেও গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন।

ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, “তাদের পুলিশে দেওয়া হলে মামলার পর আদালতে প্রেরণ করে পুলিশ। ⛎কিন্তু মাত্র ২ দিনের মাথায় আদালত থেকে তারা জামিন পেয়েছে🧔ন। জামিন পাওয়ার পরপরই তাদের লোকজন ব্যবসায়ীদের হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন। এতে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। অতি দ্রুত তাদের জামিন বাতিল করে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। নইলে আমরা ব্যবসায়ীরা কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করব।”

এ বিষয়ে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) পাবনা জেলা শাখার সভাপতি কুতুব উদ্দিন বলেন, “আমরা ডাকাতদের হাতনাতে ধরে পুলিশে দেওয়💛ার পরও পুলিশ কী মামলা দিল যে দুই দিনের মাথায় জামিন হলো? আমরা তো অবশ্যই শঙ্কিত। ডাকাতি করার একদিনের মধ্যেই যদি জামিন হয় তাহলে এখানে আইনের শাসন কোথায়? এখানে ব্যবসায়ীরা নিরাপত্তা কীভাবে পেল? এগুলো দেখে মানুষ ডাকাতি করতে আরও উৎসাহী হবে।”

পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, “তাদের ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে ঘটনাটি ঘটেছিল। এ সাধারণ ঘটনা, জামিন তো দেবেই। এটা বড় কোনো ঘটনা নয়। এটা স্বর্ণ ব্যবসার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। এখানে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো ঘাটতি নেই। স্ব🐈র্ণ ব্যবসায়ীরাও আমাকে বলেনি, আমার নলেজেও নেই। নিরাপত্তা নিয়ে আমাকে বললে আমি ব্যবস্থা নেব।”

স্বদেশ বিভাগের আরো খবর

Link copied!